وَالَّذِيْنَ يَرْمُوْنَ الْمُحْصَنٰتِ ثُمَّ لَمْ يَأْتُوْا بِاَرْبَعَةِ شُهَدَاۤءَ فَاجْلِدُوْهُمْ ثَمٰنِيْنَ جَلْدَةً وَّلَا تَقْبَلُوْا لَهُمْ شَهَادَةً اَبَدًاۚ وَاُولٰۤىِٕكَ هُمُ الْفٰسِقُوْنَ ۙ ( النور: ٤ )
তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):
যারা সতী সাধ্বী নারীর উপর অপবাদ দেয়, অতঃপর চারজন সাক্ষী উপস্থিত না করে, তাদেরকে আশিটি বেত্রাঘাত কর, আর তাদের সাক্ষ্য কক্ষনো গ্রহণ কর না, এরাই না-ফরমান।
English Sahih:
And those who accuse chaste women and then do not produce four witnesses – lash them with eighty lashes and do not accept from them testimony ever after. And those are the defiantly disobedient,
1 Tafsir Ahsanul Bayaan
যারা সাধ্বী রমণীদের প্রতি অপবাদ আরোপ করে, অতঃপর স্বপক্ষে চারজন সাক্ষী উপস্থিত করে না, তাদেরকে আশি বার কশাঘাত করবে এবং কখনও তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ করবে না; এরাই তো সত্যত্যাগী।[১]
[১] এই আয়াতে মিথ্যা অপবাদ দেওয়ার শাস্তির কথা বলা হয়েছে যে, যে ব্যক্তি কোন সতী-সাধ্বী পবিত্রা মহিলার বা সচ্চরিত্র পুরুষের উপর ব্যভিচারের অপবাদ আরোপ করে (অনুরূপ যে মহিলা কোন সতী-সাধ্বী মহিলা বা সচ্চরিত্র পুরুষের উপর ব্যভিচারের অপবাদ দেয়) সে প্রমাণ স্বরূপ চারজন সাক্ষী উপস্থিত করতে না পারলে তার ব্যাপারে তিন প্রকার বিধান দেওয়া হয়েছে। (ক) তাকে আশি বার বেত্রাঘাত করা হবে। (খ) তাদের সাক্ষ্য কখনই গ্রহণ করা হবে না। (গ) তারা আল্লাহ ও মানুষের নিকট ফাসেক বলে গণ্য হবে।