Skip to main content

رَبُّ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا وَرَبُّ الْمَشَارِقِۗ   ( الصافات: ٥ )

rabbu
رَّبُّ
Lord
(তিনি) রব
l-samāwāti
ٱلسَّمَٰوَٰتِ
(of) the heavens
আকাশের
wal-arḍi
وَٱلْأَرْضِ
and the earth
ও পৃৃথিবীর
wamā
وَمَا
and what
এবং যা কিছু (আছে)
baynahumā
بَيْنَهُمَا
(is) between both of them
তাদের উভয়ের মাঝে
warabbu
وَرَبُّ
and Lord
এবং রব
l-mashāriqi
ٱلْمَشَٰرِقِ
(of) each point of sunrise
উদয়স্থলসমূহের

Rabbus samaawaati wal ardi wa maa bainahumaa wa Rabbul mashaariq (aṣ-Ṣāffāt ৩৭:৫)

English Sahih:

Lord of the heavens and the earth and that between them and Lord of the sunrises. (As-Saffat [37] : 5)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

যিনি আসমান, যমীন আর এ দু’য়ের মাঝে যা আছে এবং সকল উদয় স্থলের মালিক। (আস-সাফফাত [৩৭] : ৫)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যিনি আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী এবং ওদের অন্তর্বর্তী সমস্ত কিছুর রক্ষক, রক্ষক পূর্বাচলের।[১]

[১] উদ্দ্যেশ্য হল, উদয়াচল ও অস্তাচলসমূহের প্রতিপালক ও রক্ষক। বহুবচন এই জন্য ব্যবহার করা হয়েছে যেমন অনেকে বলেন যে, বছরের দিনসমূহের সংখ্যা পরিমাণ উদয় ও অস্তস্থল আছে। সূর্য প্রতিদিন এক উদয়স্থল থেকে উদিত হয় এবং এক অস্তস্থলে অস্তমিত হয়। সূরা রাহমানে مشرقين এবং مغربين দ্বিবচন শব্দ ব্যবহার হয়েছে। অর্থাৎ দুই উদয়াচল এবং দুই অস্তাচল। তার অর্থ সেই দুই উদয়াচল ও অস্তাচল যেখান থেকে সূর্য গ্রীষ্ম ও শীতকালে উদিত ও অস্তমিত হয়। অর্থাৎ প্রথমটি দূরবর্তী শেষ উদয়াচল ও অস্তাচল এবং দ্বিতীয়টি নিকটবর্তী শুরুর উদয়াচল ও অস্তাচল। আর যেখানে মাশরিক ও মাগরিব একবচন বর্ণনা করা হয়েছে তার অর্থ হল দিক; যেদিক থেকে সূর্য উদিত ও যে দিকে অস্তমিত হয়। (ফাতহুল ক্বাদীর)