وَلَوْ اَنَّ لِكُلِّ نَفْسٍ ظَلَمَتْ مَا فِى الْاَرْضِ لَافْتَدَتْ بِهٖۗ وَاَسَرُّوا النَّدَامَةَ لَمَّا رَاَوُا الْعَذَابَۚ وَقُضِيَ بَيْنَهُمْ بِالْقِسْطِ وَهُمْ لَا يُظْلَمُوْنَ ( يونس: ٥٤ )
Wa law anna likulli nafsin zalamat maa fil ardi laftadat bih; wa asarrun nadaamata lammaa ra awul 'azaab, wa qudiya bainahum bilqist; wa hum laa yuzlamoon (al-Yūnus ১০:৫৪)
English Sahih:
And if each soul that wronged had everything on earth, it would offer it in ransom. And they will confide regret when they see the punishment; and they will be judged in justice, and they will not be wronged. (Yunus [10] : 54)
তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):
যুলম করেছে এমন প্রত্যেকেই দুনিয়াতে যা কিছু আছে যদি তা সব তার হত তবে সে বিনিময়ে তা প্রদান করে ‘আযাব হতে বাঁচতে চাইত। তারা যখন ‘আযাব প্রত্যক্ষ করবে তখন মনের দুঃখ-তাপ গোপন করবে। ন্যায়পরায়ণতার সঙ্গে তাদের ব্যাপারে ফায়সালা করা হবে। তাদের প্রতি কোন প্রকার যুলম করা হবে না। (ইউনুস [১০] : ৫৪)
1 Tafsir Ahsanul Bayaan
আর যদি প্রত্যেক যালেমের কাছে পৃথিবীর সমপরিমাণ (মাল) থাকে, তাহলে সে তা মুক্তিপণ দিয়েও নিজের প্রাণ রক্ষা করতে উদ্যত হবে।[১] যখন তারা আযাব দেখতে পাবে তখন (নিজেদের) মনস্তাপকে গোপন রাখবে। আর তাদের ফায়সালা করা হবে ন্যায়ভাবে এবং তাদের প্রতি অবিচার করা হবে না।
[১] অর্থাৎ পৃথিবীর সমস্ত প্রকার সম্পদ দিয়েও যদি তারা শাস্তি থেকে রক্ষা পায়, তবে তা দেওয়ার জন্য তৈরী হয়ে যাবে। কিন্তু সেখানে মানুষের নিকট থাকবেই বা কি? উদ্দেশ্য হল যে, শাস্তি থেকে রক্ষার কোন পথই থাকবে না।