Skip to main content

يٰعِبَادِ لَاخَوْفٌ عَلَيْكُمُ الْيَوْمَ وَلَآ اَنْتُمْ تَحْزَنُوْنَۚ   ( الزخرف: ٦٨ )

yāʿibādi
يَٰعِبَادِ
"O My slaves!
"(বলা হবে) হে আমার দাসরা
لَا
No
নেই
khawfun
خَوْفٌ
fear
কোনো ভয়
ʿalaykumu
عَلَيْكُمُ
on you
তোমাদের উপর
l-yawma
ٱلْيَوْمَ
this Day
আজ
walā
وَلَآ
and not
আর না
antum
أَنتُمْ
you
তোমরা
taḥzanūna
تَحْزَنُونَ
will grieve
চিন্তা করবে

Yaa 'ibaadi laa khawfun 'alaikumul Yawma wa laaa antum tahzanoon (az-Zukhruf ৪৩:৬৮)

English Sahih:

[To whom Allah will say], "O My servants, no fear will there be concerning you this Day, nor will you grieve, (Az-Zukhruf [43] : 68)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

(মুত্তাকীদেরকে বলা হবে) হে আমার বান্দাগণ! আজ তোমাদের কোন ভয় নেই আর তোমরা দুঃখিতও হবে না- (যুখরুফ [৪৩] : ৬৮)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

হে আমার দাসগণ! আজ তোমাদের কোন ভয় নেই এবং তোমরা দুঃখিতও হবে না। [১]

[১] এটা কিয়ামতের দিন সেই আল্লাহভীরুদেরকে বলা হবে, যাঁরা দুনিয়াতে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে একে অপরের সাথে বন্ধুত্ব ও ভালবাসা রাখত। বহু হাদীসেও এর ফযীলতের কথা এসেছে। এমন কি আল্লাহর নিমিত্তে ভালবাসা রাখা এবং তাঁরই নিমিত্তে বিদ্বেষ পোষণ করাকে ঈমান পরিপূর্ণতার বুনিয়াদ বলা হয়েছে। মহানবী (সাঃ) বলেন, "যে ব্যক্তি আল্লাহর ওয়াস্তে কাউকে ভালোবাসে, আল্লাহর ওয়াস্তে কাউকে ঘৃণা করে, আল্লাহর ওয়াস্তে কিছু দান করে এবং আল্লাহর ওয়াস্তেই কিছু দান করা হতে বিরত থাকে, সে ব্যক্তি পূর্ণাঙ্গ ঈমানের অধিকারী।" (সহীহ আবূ দাঊদ ৩৯১০ নং) আর এমন দুই বন্ধু কিয়ামতের দিনে আল্লাহর আরশের নিচে ছায়া লাভ করবে, যেদিন সেই ছায়া ছাড়া অন্য কোন ছায়া থাকবে না।