Skip to main content

فَاَوْجَسَ مِنْهُمْ خِيْفَةً ۗقَالُوْا لَا تَخَفْۗ وَبَشَّرُوْهُ بِغُلٰمٍ عَلِيْمٍ   ( الذاريات: ٢٨ )

fa-awjasa
فَأَوْجَسَ
Then he felt
ফলে তিনি অনুভব করলেন
min'hum
مِنْهُمْ
from them
তাদের থেকে
khīfatan
خِيفَةًۖ
a fear
ভয়
qālū
قَالُوا۟
They said
তারা বলল
لَا
"(Do) not
"না
takhaf
تَخَفْۖ
fear"
ভয় করো"
wabasharūhu
وَبَشَّرُوهُ
and they gave him glad tidings
এবং তাকে তারা সুসংবাদ দিল
bighulāmin
بِغُلَٰمٍ
of a son
একটি ছেলের (জন্মের)
ʿalīmin
عَلِيمٍ
learned
(যে হবে) জ্ঞানী

Fa awjasa minhm khee fatan qaaloo laa takhaf wa bashsharoohu bighulaamin 'aleem (aḏ-Ḏāriyāt ৫১:২৮)

English Sahih:

And he felt from them apprehension. They said, "Fear not," and gave him good tidings of a learned boy. (Adh-Dhariyat [51] : 28)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

(যখন তারা খেল না) তখন সে তাদের ব্যাপারে মনে ভয় পেয়ে গেল। তারা বলল- ‘তুমি ভয় পেও না’, অতঃপর তারা তাকে এক জ্ঞানবান পুত্রের সুসংবাদ দিল। (আয-যারিয়াত [৫১] : ২৮)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

তখন তাদের সম্পর্কে তার মনে ভীতির সঞ্চার হল।[১] তারা বলল, ‘ভয় পেয়ো না।’[২] অতঃপর তারা তাকে এক জ্ঞানী পুত্র-সন্তানের সুসংবাদ দিল।

[১] ভয় এই কারণে অনুভব করছিলেন যে, ইবরাহীম (আঃ) ভাবলেন এঁরা খাবার খাচ্ছেন না, তার অর্থ আগন্তুকরা কোন কল্যাণের উদ্দেশ্যে নয়, বরং অকল্যাণের উদ্দেশ্যেই এসেছেন।

[২] ইবরাহীম (আঃ) এর মুখমন্ডলে ভয়ের চিহ্ন দেখে ফিরিশতারা এ কথা বললেন।