Skip to main content

فَوَقٰىهُمُ اللّٰهُ شَرَّ ذٰلِكَ الْيَوْمِ وَلَقّٰىهُمْ نَضْرَةً وَّسُرُوْرًاۚ  ( الانسان: ١١ )

fawaqāhumu
فَوَقَىٰهُمُ
But will protect them
অতএব তাদের বাচাবেন
l-lahu
ٱللَّهُ
Allah
আল্লাহ
sharra
شَرَّ
(from the) evil
অনিষ্ঠতা (থেকে)
dhālika
ذَٰلِكَ
(of) that
সেই
l-yawmi
ٱلْيَوْمِ
Day
দিনের
walaqqāhum
وَلَقَّىٰهُمْ
and will cause them to meet
এবং তাদের দান করবেন
naḍratan
نَضْرَةً
radiance
উৎফুল্লতা
wasurūran
وَسُرُورًا
and happiness
ও আনন্দ

Fa waqaahumul laahu sharra zaalikal yawmi wa laqqaahum nadratanw wa surooraa (al-ʾInsān ৭৬:১১)

English Sahih:

So Allah will protect them from the evil of that Day and give them radiance and happiness (Al-Insan [76] : 11)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

যার ফলে আল্লাহ তাদেরকে সে দিনের অনিষ্ট হতে রক্ষা করবেন আর তাদেরকে দিবেন সজীবতা ও আনন্দ। (আদ-দাহর [৭৬] : ১১)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

পরিণামে আল্লাহ তাদেরকে রক্ষা করবেন সে দিনের অনিষ্ট হতে[১] এবং তাদেরকে দেবেন উৎফুল্লতা ও আনন্দ। [২]

[১] যেমন, সে তার অনিষ্টকে ভয় করত এবং তা হতে বাঁচার জন্য আল্লাহর আনুগত্য করত।

[২] অর্থাৎ, উজ্জ্বল হবে তাদের চেহারা এবং প্রফুল্ল হবে চিত্ত। যখন মানুষের অন্তর প্রফুল্লতায় ভরে যায়, তখন তার মুখমন্ডলও আনন্দে উজ্জ্বল হয়। নবী (সাঃ)-এর সম্পর্কে এসেছে যে, যখন তিনি কোন বিষয়ে খুশী হতেন, তখন তাঁর পবিত্র মুখমন্ডল এমন উজ্জ্বল হত যেন তা চাঁদের টুকরা। (বুখারীঃ যুদ্ধ অধ্যায়, তাবূক যুদ্ধ পরিচ্ছেদ, মুসলিমঃ তাওবাহ অধ্যায়, কা'ব বিন মালেকের তওবা পরিচ্ছেদ)