Skip to main content

دَعْوٰىهُمْ فِيْهَا سُبْحٰنَكَ اللهم وَتَحِيَّتُهُمْ فِيْهَا سَلٰمٌۚ وَاٰخِرُ دَعْوٰىهُمْ اَنِ الْحَمْدُ لِلّٰهِ رَبِّ الْعٰلَمِيْنَ ࣖ  ( يونس: ١٠ )

Their prayer
دَعْوَىٰهُمْ
তাদের ধ্বনি (হবে)
therein
فِيهَا
মধ্যে তার
(will be) Glory be to You
سُبْحَٰنَكَ
পবিত্র তুমি
O Allah!"
ٱللَّهُمَّ
হে আল্লাহ"
And their greeting
وَتَحِيَّتُهُمْ
ও তাদের অভিবাদন (হবে)
therein (will be)
فِيهَا
মধ্যে তার
"Peace"
سَلَٰمٌۚ
"সালাম (বর্ষিত হোক)"
And the last
وَءَاخِرُ
এবং শেষ (হবে)
(of) their call
دَعْوَىٰهُمْ
ধ্বনি তাদের
(will be) [that]
أَنِ
এই (যে)
"All the Praise be
ٱلْحَمْدُ
"সব প্রশংসা
to Allah
لِلَّهِ
জন্যে আল্লাহরই
Lord
رَبِّ
রব
(of) the worlds"
ٱلْعَٰلَمِينَ
বিশ্বজগতের"

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

তার ভিতরে তাদের দু’আ হবে, ‘‘পবিত্র তুমি হে আল্লাহ’’। আর সেখানে তাদের অভিবাদন হবে ‘‘শান্তি’’, আর তাদের দু‘আর সর্বশেষ কথা হবে ‘‘সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য’’।

English Sahih:

Their call therein will be, "Exalted are You, O Allah," and their greeting therein will be, "Peace." And the last of their call will be, "Praise to Allah, Lord of the worlds!"

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

সেখানে তাদের বাক্য হবে, ‘সুবহানাকাল্লাহুম্মা’ (হে আল্লাহ! তুমি মহান পবিত্র)![১] এবং পরস্পরের অভিবাদন হবে সালাম।[২] আর তাদের শেষ বাক্য হবে, ‘আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন’ (সমস্ত প্রশংসা সারা জাহানের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য)।

[১] অর্থাৎ জান্নাতিগণ সর্বদা আল্লাহর প্রশংসা ও তসবীহ পাঠে রত থাকবে। যেমন হাদীসে এসেছে যে "জান্নাতিগণের মুখে এমনভাবে তসবীহ ও তাহমীদ স্বয়ংক্রিয় করা হবে, যেমন শ্বাস-প্রশ্বাস স্বয়ংক্রিয়।" (মুসলিম) অর্থাৎ, যেমন নিজের কোন ইচ্ছা ব্যতিরেকে যেরূপ শ্বাস-প্রশ্বাস চলতে থাকে, অনুরূপ জান্নাতীদের মুখে কোন ইচ্ছা ছাড়াই আল্লাহর হামদ ও তাসবীহর শব্দ আসতে থাকবে।

[২] অর্থাৎ তারা পরস্পরকে এই (আসসালামু আলাইকুম) বলে সালাম দেবে, ফিরিশতাগণও তাদেরকে সালাম দেবেন।