Skip to main content

اِذْ قَالَ يُوْسُفُ لِاَبِيْهِ يٰٓاَبَتِ اِنِّيْ رَاَيْتُ اَحَدَ عَشَرَ كَوْكَبًا وَّالشَّمْسَ وَالْقَمَرَ رَاَيْتُهُمْ لِيْ سٰجِدِيْنَ  ( يوسف: ٤ )

idh
إِذْ
When
যখন (স্মরণ করো)
qāla
قَالَ
said
বলেছিলো
yūsufu
يُوسُفُ
Yusuf
ইউসুফ
li-abīhi
لِأَبِيهِ
to his father
তার পিতাকে
yāabati
يَٰٓأَبَتِ
"O my father!
"হে আমার পিতা
innī
إِنِّى
Indeed, I
নিশ্চয়ই আমি
ra-aytu
رَأَيْتُ
I saw
(স্বপ্নে) দেখেছি
aḥada
أَحَدَ
eleven
এগারো
ʿashara
عَشَرَ
eleven
এগারো
kawkaban
كَوْكَبًا
star(s)
তারাকে
wal-shamsa
وَٱلشَّمْسَ
and the sun
এবং সূর্যকে
wal-qamara
وَٱلْقَمَرَ
and the moon
এবং চাঁদকে
ra-aytuhum
رَأَيْتُهُمْ
I saw them
তাদের আমি দেখেছি
لِى
to me
আমাকে
sājidīna
سَٰجِدِينَ
prostrating"
(তারা) সিজদাকারী"

Iz qaala Yoosufu li abeehi yaaa abati innee ra aytu ahada 'ashara kawkabanw wash shamsa walqamara ra aytuhum lee saajideen (Yūsuf ১২:৪)

English Sahih:

[Of these stories mention] when Joseph said to his father, "O my father, indeed I have seen [in a dream] eleven stars and the sun and the moon; I saw them prostrating to me." (Yusuf [12] : 4)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

স্মরণ কর, ইউসুফ যখন তার পিতাকে বলেছিল, ‘হে আব্বাজান! আমি (স্বপ্নে) দেখেছি এগারটি তারকা আর সূর্য ও চন্দ্র; দেখলাম তারা আমাকে সাজদাহ করছে।’ (ইউসূফ [১২] : ৪)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যখন ইউসুফ[১] তার পিতাকে বলল, ‘হে আমার পিতা! আমি (স্বপ্নে) এগারটি নক্ষত্র, সূর্য এবং চন্দ্র দেখলাম;[২] দেখলাম ওরা আমাকে সিজদাহ করছে।’

[১] অর্থাৎ হে মুহাম্মাদ! তোমার সম্প্রদায়ের নিকট ইউসুফ (আঃ)-এর ঘটনা বর্ণনা কর, যখন সে তার পিতাকে বলল---। ইউসুফ (আঃ)-এর পিতা ছিলেন ইয়াকূব (আঃ); যেমন অন্য জায়গায় স্পষ্টভাবে তা উল্লিখিত হয়েছে। আর হাদীসেও উক্ত সম্পর্ক বর্ণনা করা হয়েছে, কারীম (সম্মানিত) বিন কারীম বিন কারীম, ইউসুফ বিন ইয়াকূব বিন ইবরাহীম (আলাইহিমুস সালাম)। (আহমাদ ২/৯৬)

[২] কোন কোন তফসীরবিদ বলেছেন যে, এগারটি নক্ষত্র থেকে উদ্দেশ্য হল, ইউসুফ (আঃ)-এর এগার ভাই। আর চাঁদ ও সূর্য থেকে উদ্দেশ্য হল, তাঁর পিতা-মাতা। এ স্বপ্নের তা'বীর (ব্যাখ্যা) ৪০ অথবা ৮০ বছর পর যখন তাঁর পিতা-মাতা সহ সমস্ত ভায়েরা মিসরে গিয়ে তাঁর সামনে সিজদাবনত হয়েছিলেন, তখন বাস্তব রূপ পেয়েছিল। যেমন এ কথা সূরার শেষের দিকে (১২;১০০ নং আয়াতে) আসবে।