Skip to main content

وَاِذَآ اَنْعَمْنَا عَلَى الْاِنْسَانِ اَعْرَضَ وَنَاٰ بِجَانِبِهٖۚ وَاِذَا مَسَّهُ الشَّرُّ كَانَ يَـُٔوْسًا  ( الإسراء: ٨٣ )

And when
وَإِذَآ
এবং যখন
We bestow favor
أَنْعَمْنَا
আমরা অনুগ্রহ করি
on
عَلَى
উপর
man
ٱلْإِنسَٰنِ
মানুষের
he turns away
أَعْرَضَ
সে মুখ ফিরায়
and becomes remote
وَنَـَٔا
এবং দূরে সরে
on his side
بِجَانِبِهِۦۖ
(অহংকার করে) সহ তার পার্শ্ব
And when
وَإِذَا
আর যখন
touches him
مَسَّهُ
তাকে স্পর্শ করে
the evil
ٱلشَّرُّ
অনিষ্ট
he is
كَانَ
সে হয়
(in) despair
يَـُٔوسًا
হতাশ

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

আমি যখন মানুষের প্রতি অনুগ্রহ বর্ষণ করি তখন সে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আর অহঙ্কারে দূরে সরে পড়ে; কিন্তু যখন অমঙ্গল তাকে স্পর্শ করে তখন সে নিরাশ হয়ে যায়।

English Sahih:

And when We bestow favor upon man [i.e., the disbeliever], he turns away and distances himself; and when evil touches him, he is ever despairing.

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যখন আমি মানুষকে সম্পদ দান করি, তখন সে মুখ ফিরিয়ে নেয় এবং অহংকারে দূরে সরে যায়। আর তাকে অমঙ্গল স্পর্শ করলে সে একেবারে হতাশ হয়ে পড়ে। [১]

[১] এতে মানুষের সেই বাস্তব অবস্থা ও পরিস্থিতির কথা তুলে ধরা হয়েছে, যাতে তারা সাধারণতঃ সচ্ছলতা ও অসচ্ছলতার সময় শিকার হয়ে থাকে। সচ্ছলতার সময় তারা আল্লাহকে ভুলে যায় এবং অসচ্ছল অবস্থায় তারা নিরাশ হয়ে পড়ে। পক্ষান্তরে ঈমানদারদের ব্যাপার এই উভয় অবস্থাতেই তাদের থেকে একেবারে ভিন্ন হয়। সূরা হূদের ১১;৯-১১ নং আয়াতের টীকা দ্রষ্টব্য।