Skip to main content

اِلَّا الَّذِيْنَ تَابُوْا مِنْۢ بَعْدِ ذٰلِكَ وَاَصْلَحُوْاۚ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ  ( النور: ٥ )

illā
إِلَّا
Except
ছাড়া
alladhīna
ٱلَّذِينَ
those who
(তারা) যারা
tābū
تَابُوا۟
repent
তওবা করেছে
min
مِنۢ
after
থেকে
baʿdi
بَعْدِ
after
পর
dhālika
ذَٰلِكَ
that
এর
wa-aṣlaḥū
وَأَصْلَحُوا۟
and reform
ও সংশোধন করেছে
fa-inna
فَإِنَّ
Then indeed
তাহ'লে নিশ্চয়ই
l-laha
ٱللَّهَ
Allah
আল্লাহ
ghafūrun
غَفُورٌ
(is) Oft-Forgiving
ক্ষমাশীল
raḥīmun
رَّحِيمٌ
Most Merciful
পরম দয়ালু

Illal lazeena taaboo mim ba'di zaalika wa aslahoo fa innal laaha Ghafoorur Raheem (an-Nūr ২৪:৫)

English Sahih:

Except for those who repent thereafter and reform, for indeed, Allah is Forgiving and Merciful. (An-Nur [24] : 5)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

অবশ্য এরপর যদি তারা তাওবাহ করে ও সংশোধিত হয়, কেননা আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু। (আন-নূর [২৪] : ৫)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যদি এর পর ওরা তওবা করে ও নিজেদের কার্য সংশোধন করে,[১] তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ চরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

[১] তওবার কারণে বেত্রাঘাতের শাস্তি তো ক্ষমা হবে না, সে তওবা করুক বা না করুক বেত্রাঘাতের শাস্তি তাকে ভোগ করতেই হবে। তবে অন্য দুই বিধান (সাক্ষ্য গ্রহণ না করা ও ফাসেক হওয়া) সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে। কিছু উলামা বলেছেন যে, তওবার পর সে ফাসেক থাকবে না; তবে তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য হবে না। আবার কিছু উলামা বলেছেন, তওবার পর ফাসেক থাকবে না এবং তার সাক্ষ্যও গ্রহণযোগ্য হবে। ইমাম শাওকানী (রঃ) দ্বিতীয় মতকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। আর أَبَدًا (কখনও) শব্দের অর্থ বলেছেন, যতক্ষণ সে অপবাদ দেওয়ার কাজে সক্রিয় থাকবে। যেমন বলা হয়, কাফেরের সাক্ষ্য কখনই গ্রহণীয় নয়। এখানে 'কখনই' বলতে সে যতক্ষণ কাফের থাকবে।