Skip to main content

اِلَّا الَّذِيْنَ تَابُوْا مِنْۢ بَعْدِ ذٰلِكَ وَاَصْلَحُوْاۚ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوْرٌ رَّحِيْمٌ  ( النور: ٥ )

Except
إِلَّا
ছাড়া
those who
ٱلَّذِينَ
(তারা) যারা
repent
تَابُوا۟
তওবা করেছে
after
مِنۢ
থেকে
after
بَعْدِ
পর
that
ذَٰلِكَ
এর
and reform
وَأَصْلَحُوا۟
ও সংশোধন করেছে
Then indeed
فَإِنَّ
তাহ'লে নিশ্চয়ই
Allah
ٱللَّهَ
আল্লাহ
(is) Oft-Forgiving
غَفُورٌ
ক্ষমাশীল
Most Merciful
رَّحِيمٌ
পরম দয়ালু

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

অবশ্য এরপর যদি তারা তাওবাহ করে ও সংশোধিত হয়, কেননা আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু।

English Sahih:

Except for those who repent thereafter and reform, for indeed, Allah is Forgiving and Merciful.

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যদি এর পর ওরা তওবা করে ও নিজেদের কার্য সংশোধন করে,[১] তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ চরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

[১] তওবার কারণে বেত্রাঘাতের শাস্তি তো ক্ষমা হবে না, সে তওবা করুক বা না করুক বেত্রাঘাতের শাস্তি তাকে ভোগ করতেই হবে। তবে অন্য দুই বিধান (সাক্ষ্য গ্রহণ না করা ও ফাসেক হওয়া) সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে। কিছু উলামা বলেছেন যে, তওবার পর সে ফাসেক থাকবে না; তবে তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য হবে না। আবার কিছু উলামা বলেছেন, তওবার পর ফাসেক থাকবে না এবং তার সাক্ষ্যও গ্রহণযোগ্য হবে। ইমাম শাওকানী (রঃ) দ্বিতীয় মতকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। আর أَبَدًا (কখনও) শব্দের অর্থ বলেছেন, যতক্ষণ সে অপবাদ দেওয়ার কাজে সক্রিয় থাকবে। যেমন বলা হয়, কাফেরের সাক্ষ্য কখনই গ্রহণীয় নয়। এখানে 'কখনই' বলতে সে যতক্ষণ কাফের থাকবে।