يَوْمَىِٕذٍ يَّتَّبِعُوْنَ الدَّاعِيَ لَا عِوَجَ لَهٗ ۚوَخَشَعَتِ الْاَصْوَاتُ لِلرَّحْمٰنِ فَلَا تَسْمَعُ اِلَّا هَمْسًا ( طه: ١٠٨ )
Yawma iziny yattabi'oonad daa'iya laa 'iwaja lahoo wa khasha'atil aswaatu lir Rahmaani falaa tasma'u illaa hamsaa (Ṭāʾ Hāʾ ২০:১০৮)
English Sahih:
That Day, they [i.e., everyone] will follow [the call of] the Caller [with] no deviation therefrom, and [all] voices will be stilled before the Most Merciful, so you will not hear except a whisper [of footsteps]. (Taha [20] : 108)
তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):
সেদিন তারা (সোজাসুজি) আহবানকারীর অনুসরণ করবে যার কথা এদিক ওদিক হবে না। দয়াময়ের সম্মুখে সেদিন যাবতীয় আওয়াজ স্তব্ধ হয়ে যাবে (এমনভাবে) যে মৃদু গুঞ্জন ছাড়া তুমি কিছুই শুনবে না। (ত্বোয়া-হা [২০] : ১০৮)
1 Tafsir Ahsanul Bayaan
সেই দিন ওরা আহবানকারীর অনুসরণ করবে,[১] এই ব্যাপারে (তাদের) কোন বক্রতা থাকবে না।[২] আর পরম দয়াময়ের নিকট সকল শব্দ স্তব্ধ হয়ে যাবে। সুতরাং মৃদু পদধ্বনি ব্যতীত তুমি কিছুই শুনবে না। [৩]
[১] যে দিন উঁচু-নিচু, পর্বত-উপত্যকা, আকাশ-ছোঁয়া অট্টালিকা, সব বরাবর ও সমতল হয়ে যাবে। সমুদ্র ও নদ-নদী শুকিয়ে যাবে, সমস্ত পৃথিবী সমতলভূমিতে পরিণত হবে। তারপর একজন আহবানকারীর শব্দ আসবে, যার পিছু পিছু সমস্ত লোক চলতে শুরু করবে।
[২] অর্থাৎ, সেই আহবানকারী থেকে এদিক-ওদিক হবে না।
[৩] সম্পূর্ণ নিস্তব্ধতা বিরাজ করবে, মৃদু পদধ্বনি আর কানাকানি ছাড়া কিছুই শোনা যাবে না।