Skip to main content

وَاِنْ يُّكَذِّبُوْكَ فَقَدْ كُذِّبَتْ رُسُلٌ مِّنْ قَبْلِكَۗ وَاِلَى اللّٰهِ تُرْجَعُ الْاُمُوْرُ   ( فاطر: ٤ )

wa-in
وَإِن
And if
এবং (হে নাবী) যদি
yukadhibūka
يُكَذِّبُوكَ
they deny you
তোমাকে তারা মিথ্যারোপ করে
faqad
فَقَدْ
then certainly
নিশ্চয়ই তবে
kudhibat
كُذِّبَتْ
were denied
মিথ্যারোপ করা হয়েছে
rusulun
رُسُلٌ
Messengers
রাসূলদেরকে
min
مِّن
before you
থেকে
qablika
قَبْلِكَۚ
before you
তোমার পূর্বেও
wa-ilā
وَإِلَى
And to
এবং দিকে
l-lahi
ٱللَّهِ
Allah
আল্লাহরই
tur'jaʿu
تُرْجَعُ
return
ফিরিয়ে আনা হয়
l-umūru
ٱلْأُمُورُ
the matters
(সব) বিষয়

Wa iny yukazzibooka faqad kuzzibat Rusulum min qablik; wa ilal laahi turja'ul umoor (Fāṭir ৩৫:৪)

English Sahih:

And if they deny you, [O Muhammad] – already were messengers denied before you. And to Allah are returned [all] matters. (Fatir [35] : 4)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

তারা যদি তোমাকে মিথ্যে বলে অস্বীকার করে, তাহলে (তাদের এ আচরণ তো কোন নতুন বিষয় নয়) তোমার পূর্বেও রসূলদেরকে মিথ্যে বলে অস্বীকার করা হয়েছে। (যে যা-ই কিছু করুক না কেন) সমস্ত কার্যকলাপ (হিসাব নিকাশের জন্য) আল্লাহর কাছে ফিরে যাবে। (ফাতির [৩৫] : ৪)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

এরা যদি তোমাকে মিথ্যাবাদী বলে, তবে তোমার পূর্ববর্তী রসূলগণকেও তো মিথ্যাবাদী বলা হয়েছিল। আর আল্লাহর দিকেই সকল বিষয় প্রত্যাবর্তিত হয়ে থাকে। [১]

[১] এই আয়াতে নবী (সাঃ)-কে এই বলে সান্ত্বনা দেওয়া হয়েছে যে, তোমাকে মিথ্যাজ্ঞান করে তারা কোথায় যাবে? শেষ পর্যন্ত সকল বস্তুর ফায়সালা তো আমারই হাতে। যেমন পূর্ব উম্মতরা তাদের পয়গম্বরদেরকে মিথ্যাজ্ঞান করেছিল, ফলে তারা ধ্বংস ছাড়া আর কি পেয়েছে? অতএব এরাও যদি সেরূপ কর্ম হতে বিরত না হয়, তাহলে এদেরকেও ধ্বংস করা আমার জন্য কোন কঠিন কাজ নয়।