Skip to main content

لِتُنْذِرَ قَوْمًا مَّآ اُنْذِرَ اٰبَاۤؤُهُمْ فَهُمْ غٰفِلُوْنَ   ( يس: ٦ )

litundhira
لِتُنذِرَ
That you may warn
সতর্ক করো তুমি যেন
qawman
قَوْمًا
a people
(এমন) জাতিকে
مَّآ
not
না
undhira
أُنذِرَ
were warned
সতর্ক করা হয়েছে
ābāuhum
ءَابَآؤُهُمْ
their forefathers
তাদের পিতৃ-পুরুষদেরকে
fahum
فَهُمْ
so they
অতএব তারা
ghāfilūna
غَٰفِلُونَ
(are) heedless
উদাসীন (হয়ে আছে)

Litunzira qawmam maaa unzira aabaaa'uhum fahum ghaafiloon (Yāʾ Sīn ৩৬:৬)

English Sahih:

That you may warn a people whose forefathers were not warned, so they are unaware. (Ya-Sin [36] : 6)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

যাতে তুমি সতর্ক করতে পার এমন এক সম্প্রদায়কে যাদের পিৃতপুরুষদেরকে সতর্ক করা হয়নি, কাজেই তারা (আল্লাহর নিদর্শন সম্পর্কে) উদাসীন। (ইয়াসীন [৩৬] : ৬)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যাতে তুমি সতর্ক করতে পার এমন এক জাতিকে, যাদের পিতৃ-পুরুষদেরকে সতর্ক করা হয়নি, যার ফলে ওরা উদাসীন। [১]

[১] অর্থাৎ, নবী (সাঃ)-কে রসূল এই জন্য মনোনীত করা হয়েছে এবং এই কিতাব (কুরআন) এই জন্য অবতীর্ণ করা হয়েছে, যাতে তিনি (সাঃ) ঐ সম্প্রদায়কে সতর্ক ও ভীতি প্রদর্শন করেন, যাদের মাঝে তাঁর পূর্বে কোন সতর্ককারী আসেনি। যার ফলে এক নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত এরা সত্য ধর্ম থেকে বেখবর ছিল। এ বিষয়ে পূর্বে কয়েক স্থানে আলোচনা করা হয়েছে যে, আরবদের নিকট ইসমাঈল (আঃ)-এর পরে নবী (সাঃ)-এর পূর্ব পর্যন্ত সরাসরি কোন নবী আসেননি। এখানেও তাই আলোচনা করা হয়েছে।