Skip to main content

۞ اَلَمْ تَرَ اِلَى الَّذِيْنَ بَدَّلُوْا نِعْمَتَ اللّٰهِ كُفْرًا وَّاَحَلُّوْا قَوْمَهُمْ دَارَ الْبَوَارِۙ   ( ابراهيم: ٢٨ )

Have not
أَلَمْ
নি কি
you seen
تَرَ
তুমি লক্ষ্য করো
[to]
إِلَى
প্রতি
those who
ٱلَّذِينَ
(তাদের) যারা
(have) changed
بَدَّلُوا۟
বদলে দিয়েছে
(the) Favor
نِعْمَتَ
অনুগ্রহ
(of) Allah
ٱللَّهِ
আল্লাহর
(for) disbelief
كُفْرًا
অকৃতজ্ঞতায়
and they led
وَأَحَلُّوا۟
এবং নামিয়ে এনেছে
their people
قَوْمَهُمْ
তাদের জাতিকে
(to the) house
دَارَ
ঘরে
(of) destruction?
ٱلْبَوَارِ
ধ্বংসের

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

তুমি কি তাদের ব্যাপারে চিন্তা কর না যারা আল্লাহর অনুগ্রহের বিনিময়ে অকৃতজ্ঞতার নীতি অবলম্বন করে আর তাদের জাতিকে ধ্বংসের ঘরে নামিয়ে আনে।

English Sahih:

Have you not considered those who exchanged the favor of Allah for disbelief and settled their people [in] the home of ruin?

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

তুমি কি তাদের প্রতি লক্ষ্য করনি যারা আল্লাহর অনুগ্রহের (কৃতজ্ঞতার) বদলে অকৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে এবং তাদের সম্প্রদায়কে নামিয়ে এনেছে ধ্বংসের মুখে; [১]

[১] এর ব্যাখ্যা সহীহ বুখারীতে আছে যে, এ থেকে কাফেরদেরকে বুঝানো হয়েছে। (বুখারী, তাফসীর সূরা ইবরাহীম) যারা (আল্লাহর নিয়ামত) মুহাম্মাদী রিসালতকে অস্বীকার করে (কৃতঘ্ন হয়ে) এবং বদরে মুসলিমদের বিরুদ্ধে লড়াই লড়ে নিজ সম্প্রদায়ের লোকদেরকে ধ্বংস করল। তবে ভাবার্থের দিক থেকে এটা ব্যাপক। আর এর অর্থ এই যে, মহান আল্লাহ মুহাম্মাদ (সাঃ)-কে বিশ্ববাসীর জন্য রহমত ও নিয়ামত করে পাঠিয়েছেন, যে এই নিয়ামতকে গ্রহণ করে তার কদর করবে, সে কৃতঘ্ন এবং সে জান্নাতী হবে। পক্ষান্তরে যে এই নিয়ামতকে প্রত্যাখ্যান করবে এবং তার বদলে কুফরীকে এখতিয়ার করবে, সে কৃতঘ্ন এবং সে জাহান্নামী হবে।