فَاِذَا سَوَّيْتُهٗ وَنَفَخْتُ فِيْهِ مِنْ رُّوْحِيْ فَقَعُوْا لَهٗ سٰجِدِيْنَ ( الحجر: ٢٩ )
So when
فَإِذَا
অতঃপর যখন
I have fashioned him
سَوَّيْتُهُۥ
আমি সুঠাম করবো তাকে
and [I] breathed
وَنَفَخْتُ
ও আমি ফুঁকে দিবো
into him
فِيهِ
তার মধ্যে
of
مِن
থেকে কিছু
My spirit
رُّوحِى
আমার রুহ
then fall down
فَقَعُوا۟
তোমার তখন হয়ে পড়ো
to him
لَهُۥ
তার জন্যে
prostrating"
سَٰجِدِينَ
সিজদাকারী"
তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):
আমি যখন তাকে পূর্ণ মাত্রায় বানিয়ে দেব আর তাতে আমার পক্ষ হতে রূহ ফুঁকে দেব, তখন তোমরা তার প্রতি সাজদায় পড়ে যেও।
English Sahih:
And when I have proportioned him and breathed into him of My [created] soul, then fall down to him in prostration."
1 Tafsir Ahsanul Bayaan
যখন আমি তাকে সুঠাম করব এবং তাতে আমার রূহ সঞ্চার করব, তখন তোমরা তার প্রতি সিজদাবনত হয়ো।’ [১]
[১] সিজদার আদেশ আদমের সম্মানের জন্য ছিল, ইবাদতের জন্য ছিল না। আর যেহেতু এটি ছিল আল্লাহর আদেশ, সেহেতু তার আবশ্যকতায় কোন সন্দেহ নেই। তবে এখন শরীয়তে কারও জন্য সিজদা বৈধ নয়।