Skip to main content

وَمَنْ اَرَادَ الْاٰخِرَةَ وَسَعٰى لَهَا سَعْيَهَا وَهُوَ مُؤْمِنٌ فَاُولٰۤىِٕكَ كَانَ سَعْيُهُمْ مَّشْكُوْرًا  ( الإسراء: ١٩ )

And whoever
وَمَنْ
এবং যে
desires
أَرَادَ
চেয়েছে
the Hereafter
ٱلْءَاخِرَةَ
আখিরাত
and exerts
وَسَعَىٰ
ও চেষ্টা করেছে
for it
لَهَا
জন্যে তার
the effort
سَعْيَهَا
তার চেষ্টা
while he
وَهُوَ
যখন সে
(is) a believer
مُؤْمِنٌ
মু'মিনও
then those
فَأُو۟لَٰٓئِكَ
সে ক্ষেত্রে ঐসব লোকদের
[are]
كَانَ
হলো
their effort
سَعْيُهُم
তাদের প্রচেষ্টা
(is) appreciated
مَّشْكُورًا
স্বীকৃত

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

আর যে ব্যক্তি আখিরাত কামনা করে আর তার জন্য চেষ্টা করে যতখানি চেষ্টা করা দরকার আর সে মু’মিনও, এরাই হল তারা যাদের চেষ্টা সাধনা সাদরে গৃহীত হবে।

English Sahih:

But whoever desires the Hereafter and exerts the effort due to it while he is a believer – it is those whose effort is ever appreciated [by Allah].

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যারা বিশ্বাসী হয়ে পরলোক কামনা করে এবং তার জন্য যথাযথ চেষ্টা করে, তাদেরই চেষ্টা স্বীকৃত হয়ে থাকে। [১]

[১] মহান আল্লাহর কাছে মূল্যায়নের জন্য তিনটি জিনিস এখানে বর্ণিত হয়েছে। (ক) আখেরাত কামনা। অর্থাৎ, কর্মে ইখলাস থাকা এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করা। (খ) যথাযথ প্রচেষ্টা করা। অর্থাৎ, সুন্নাহ অনুযায়ী কর্ম করা। (গ) ঈমান থাকা। কেননা, এ ছাড়া কোন আমলই গ্রহণযোগ্য হবে না। অর্থাৎ, আমল কবুল হওয়ার জন্য ঈমানের সাথে সাথে তাতে ইখলাস থাকা এবং সুন্নাহ অনুযায়ী সে আমল সম্পাদিত হওয়া জরুরী। (অন্য কথায়, প্রত্যেক আমল কবুল হওয়ার ভিত্তি হল ঈমান এবং ইখলাস ও মুহাম্মাদী তরীকা হল তার শর্ত। -সম্পাদক)