Skip to main content

اِنَّ الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا وَعَمِلُوا الصّٰلِحٰتِ سَيَجْعَلُ لَهُمُ الرَّحْمٰنُ وُدًّا   ( مريم: ٩٦ )

inna
إِنَّ
Indeed
নিশ্চয়ই
alladhīna
ٱلَّذِينَ
those who
যারা
āmanū
ءَامَنُوا۟
believed
ঈমান এনেছে
waʿamilū
وَعَمِلُوا۟
and did
ও কাজ করেছে
l-ṣāliḥāti
ٱلصَّٰلِحَٰتِ
good deeds
সৎ
sayajʿalu
سَيَجْعَلُ
will bestow
অচিরেই সৃষ্টি করবেন (মানুষের মনে)
lahumu
لَهُمُ
for them
তাদের জন্য
l-raḥmānu
ٱلرَّحْمَٰنُ
the Most Gracious
দয়াময়
wuddan
وُدًّا
affection
ভালবাসা

Innal lazeena aamanoo wa 'amilus saalihaati sa yaj'alu lahumur Rahmaanu wuddaa (Maryam ১৯:৯৬)

English Sahih:

Indeed, those who have believed and done righteous deeds – the Most Merciful will appoint for them affection. (Maryam [19] : 96)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

যারা ঈমান আনে ও সৎ কাজ করে, দয়াময় তাদের প্রতি ভালবাসা দান করবেন। (মারইয়াম [১৯] : ৯৬)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যারা বিশ্বাস করেছে এবং সৎকর্ম করেছে পরম দয়াময় তাদের জন্য (পারস্পরিক) সম্প্রীতি সৃষ্টি করবেন। [১]

[১] অর্থাৎ, পৃথিবীতে মানুষের অন্তরে নেকী ও পরহেযগারীর জন্য ভালবাসার সৃষ্টি করবেন। যেমন হাদীসে এসেছে, "যখন আল্লাহ কোন বান্দাকে নিজের প্রিয় করে নেন, তখন তিনি জিবরীল (আঃ)-কে বলেন যে, আমি অমুক বান্দাকে ভালবাসি, তুমিও তাকে ভালবাস। সুতরাং জিবরীল (আঃ)ও তাকে ভালবাসতে শুরু করেন। অতঃপর তিনি সারা আকাশে ঘোষণা করে দেন যে, আল্লাহ অমুক বান্দাকে ভালবাসেন, তোমরাও তাকে ভালবাস। সুতরাং আকাশের সমস্ত ফিরিশতা তাকে ভালবাসতে শুরু করেন। তারপর পৃথিবীতে তার বরণ ও গ্রহণযোগ্যতা স্থাপন করা হয়। (বুখারী)