Skip to main content

اِنْ نَّشَأْ نُنَزِّلْ عَلَيْهِمْ مِّنَ السَّمَاۤءِ اٰيَةً فَظَلَّتْ اَعْنَاقُهُمْ لَهَا خَاضِعِيْنَ   ( الشعراء: ٤ )

in
إِن
If
যদি
nasha
نَّشَأْ
We will
আমরা চাইতাম
nunazzil
نُنَزِّلْ
We can send down
অবতীর্ণ করতাম আমরা
ʿalayhim
عَلَيْهِم
to them
উপর তাদের
mina
مِّنَ
from
হ'তে
l-samāi
ٱلسَّمَآءِ
the sky
আকাশ
āyatan
ءَايَةً
a Sign
(এমন) কোনো নিদর্শন
faẓallat
فَظَلَّتْ
so would bend
ফলে হয়ে পড়তো
aʿnāquhum
أَعْنَٰقُهُمْ
their necks
ঘাড়গুলো তাদের
lahā
لَهَا
to it
প্রতি তাঁর
khāḍiʿīna
خَٰضِعِينَ
(in) humility
অবনত

In nashaa nunazzil 'alaihim minas samaaa'i Aayatan fazallat a'naaquhum lahaa khaadi'een (aš-Šuʿarāʾ ২৬:৪)

English Sahih:

If We willed, We could send down to them from the sky a sign for which their necks would remain humbled. (Ash-Shu'ara [26] : 4)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

আমি ইচ্ছে করলে তাদের কাছে আসমান থেকে এমন নিদর্শন পাঠাতাম যে তার সামনে তাদের মাথা নত হয়ে যেত (অর্থাৎ তারা ঈমান আনতে বাধ্য হত)। (আশ-শো'আরা [২৬] : ৪)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

আমি ইচ্ছা করলে আকাশ হতে ওদের নিকট এক নিদর্শন প্রেরণ করতে পারি, ফলে তার প্রতি তাদের ঘাড় নত হয়ে পড়বে।[১]

[১] অর্থাৎ, যাকে মান্য না করে ও যার উপর ঈমান না এনে কোন উপায় থাকবে না। কিন্তু এরূপ করলে বাধ্য করার প্রশ্ন উঠত। যেহেতু আমি মানুষকে ইচ্ছা ও এখতিয়ারের স্বাধীনতা দান করেছি; যাতে তাদের পরীক্ষা নেওয়া যেতে পারে। সেই কারণে আমি এ ধরনের নিদর্শন অবতীর্ণ করা হতেও বিরত থেকেছি; যাতে আমার নিয়ম প্রভাবিত না হয়। আর শুধুমাত্র নবী-রসূল প্রেরণ ও কিতাসমূহ অবতীর্ণ করাই যথেষ্ট হয়েছে।