Skip to main content

يَوْمَ يَأْتِ لَا تَكَلَّمُ نَفْسٌ اِلَّا بِاِذْنِهٖۚ فَمِنْهُمْ شَقِيٌّ وَّسَعِيْدٌ  ( هود: ١٠٥ )

yawma
يَوْمَ
(The) Day
সেদিন
yati
يَأْتِ
(it) comes
(যখন) আসবে
لَا
not
না
takallamu
تَكَلَّمُ
will speak
কথা বলতে পারবে
nafsun
نَفْسٌ
a soul
কোন ব্যক্তি
illā
إِلَّا
except
ছাড়া
bi-idh'nihi
بِإِذْنِهِۦۚ
by His leave
তাঁর অনুমতির মাধ্যমে
famin'hum
فَمِنْهُمْ
Then among them
অতঃপর তাদের মধ্যে কেউ
shaqiyyun
شَقِىٌّ
(will be the) wretched
হতভাগ্য (হবে)
wasaʿīdun
وَسَعِيدٌ
and (the) glad
আর সৌভাগ্যবান (হবে কেউ)

Yawma yaati laa takallamu nafsun illaa bi iznih; faminhum shaqiyyunw wa sa'eed (Hūd ১১:১০৫)

English Sahih:

The Day it comes no soul will speak except by His permission. And among them will be the wretched and the prosperous. (Hud [11] : 105)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

সে দিন যখন আসবে তখন তাঁর অনুমতি ছাড়া কেউ মুখ খুলতে পারবে না, তাদের কেউ হবে হতভাগা, আর কেউ হবে সৌভাগ্যবান। (হুদ [১১] : ১০৫)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যখন সেদিন আসবে, তখন কোন ব্যক্তি আল্লাহর অনুমতি ছাড়া কথাও বলতে পারবে না।[১] সুতরাং তাদের মধ্যে কেউ হবে দুর্ভাগ্যবান এবং কেউ হবে সৌভাগ্যবান।

[১] 'কথাও বলতে পারবে না' কথাটির অর্থ হল, আল্লাহ তাআলার সামনে কারোর কোন কথা বলার বা সুপারিশ করার হিম্মত ও সাহস হবে না। তবে যদি তিনি অনুমতি দেন, তাহলে সে কথা স্বতন্ত্র। সুপারিশ সম্পর্কিত লম্বা হাদীসে বর্ণনা হয়েছে যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, "সেই দিন আম্বিয়াগণ ছাড়া কারোর কথা বলার হিম্মত ও সাহস হবে না। আর আম্বিয়াগণের মুখে সেদিন একমাত্র এই কথা হবে, 'হে আল্লাহ! আমাকে পরিত্রাণ দাও, আমাকে পরিত্রাণ দাও।" (বুখারী)