Skip to main content

قَالُوْا جَزَاۤؤُهٗ مَنْ وُّجِدَ فِيْ رَحْلِهٖ فَهُوَ جَزَاۤؤُهٗ ۗ كَذٰلِكَ نَجْزِى الظّٰلِمِيْنَ  ( يوسف: ٧٥ )

qālū
قَالُوا۟
They said
তারা বললো
jazāuhu
جَزَٰٓؤُهُۥ
"Its recompense
"তার শাস্তি
man
مَن
(is that one) who
যার
wujida
وُجِدَ
it is found
পাওয়া যাবে
فِى
in
মধ্যে
raḥlihi
رَحْلِهِۦ
his bag
তার মালপত্রের
fahuwa
فَهُوَ
then he
অতঃপর সেই
jazāuhu
جَزَٰٓؤُهُۥۚ
(will be) his recompense
তার বিনিময় হবে
kadhālika
كَذَٰلِكَ
Thus
এভাবে
najzī
نَجْزِى
(do) we recompense
প্রতিদান দিই আমরা
l-ẓālimīna
ٱلظَّٰلِمِينَ
the wrongdoers"
সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে"

Qaaloo jazaaa'uhoo manw wujida fee rahlihee fahuwa jazaaa'uh; kazaalika najziz zaalimeen (Yūsuf ১২:৭৫)

English Sahih:

[The brothers] said, "Its recompense is that he in whose bag it is found – he [himself] will be its recompense. Thus do we recompense the wrongdoers." (Yusuf [12] : 75)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

তারা বলল, ‘তার শাস্তি হল যার মালের ভিতর ওটা পাওয়া যাবে তাকেই ধরে রাখা হবে। সীমালঙ্ঘনকারীদেরকে আমরা এভাবেই শাস্ত দিয়ে থাকি।’ (ইউসূফ [১২] : ৭৫)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

তারা বলল, ‘এর শাস্তি এই যে, যার মালপত্রের মধ্যে পাত্রটি পাওয়া যাবে, সেই হবে তার বিনিময়।[১] এভাবে আমরা সীমালংঘনকারীদের শাস্তি দিয়ে থাকি।’ [২]

[১] অর্থাৎ চোরকে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঐ ব্যক্তির হাতে দাসরূপে সঁপে দেওয়া হতো, যার সে চুরি করতো। এটা ইয়াকূব (আঃ)-এর শরীয়তে শাস্তি ছিল, তাই সেই মোতাবেক ইউসুফ (আঃ)-এর ভায়েরা এই শাস্তির প্রস্তাব পেশ করলেন।

[২] এই উক্তিটিও ইউসুফ (আঃ)-এর ভাইদের। কতক ব্যাখ্যাকারীদের নিকট এ উক্তি ইউসুফ (আঃ)-এর কর্মচারীদের। তারা বলেছিল, আমরাও যালিম (অপরাধী)-দেরকে এ ধরনেরই সাজা দিয়ে থাকি। কিন্তু পরবর্তী আয়াতের এই অংশ 'রাজার আইনে তার সহোদরকে সে (দাস বানিয়ে) আটক করতে পারত না' এ কথার খন্ডন করছে।