Skip to main content

وَلَقَدْ اٰتَيْنٰكَ سَبْعًا مِّنَ الْمَثَانِيْ وَالْقُرْاٰنَ الْعَظِيْمَ   ( الحجر: ٨٧ )

walaqad
وَلَقَدْ
And certainly
এবং নিশ্চয়ই
ātaynāka
ءَاتَيْنَٰكَ
We have given you
তোমাকে দিয়েছি
sabʿan
سَبْعًا
seven
সাত (আয়াত)
mina
مِّنَ
of
থেকে
l-mathānī
ٱلْمَثَانِى
the oft-repeated
বারবার আবৃত্তিযোগ্য
wal-qur'āna
وَٱلْقُرْءَانَ
and the Quran
ও কুরআন
l-ʿaẓīma
ٱلْعَظِيمَ
Great
মহান

Wa laqad aatainaaka sab'am mnal masaanee wal Qur-aanal 'azeem (al-Ḥijr ১৫:৮৭)

English Sahih:

And We have certainly given you, [O Muhammad], seven of the often repeated [verses] and the great Quran. (Al-Hijr [15] : 87)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

আমি তোমাকে দিয়েছি পুনঃ পুনঃ আবৃত্ত সপ্ত আয়াত আর মহা কুরআন। (হিজর [১৫] : ৮৭)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

অবশ্যই আমি তোমাকে দিয়েছি পুনঃ পুনঃ পঠিতব্য সাতটি আয়াত[১] এবং মহা কুরআন।

[১] سبع مثاني (পুনঃপুনঃ পঠিতব্য সাতটি আয়াত) থেকে উদ্দেশ্য কি? এ সর্ম্পকে মুফাসসিরীনদের মাঝে মতভেদ রয়েছে। এর উদ্দেশ্য সূরা ফাতেহা এটাই সঠিক। যেহেতু এটি সাত আয়াতবিশিষ্ট এবং তা প্রত্যেক নামাযে বার বার পাঠ করা হয়। (মাসানীর অর্থ একাধিকবার পড়া।) হাদীসেও এর সমর্থন পাওয়া যায়। সুতরাং একটি হাদীসে নবী (সাঃ) বলেন, "আলহামদু লিল্লাহি রাব্বিল আ-লামীন। এটি সাবএ মাসানী ও কুরআন আযীম, যা আমাকে দেওয়া হয়েছে।" (বুখারীঃ তাফসীর সূরা হিজ্র) অন্য এক হাদীসে নবী (সাঃ) বলেছেন, "উম্মুল কুরআনই হল সাবএ মাসানী ও কুরআনে আযীম।" (ঐ) সূরা ফাতেহা কুরআনের একটি অংশ, সেই জন্য সাথে সাথে কুরআন আযীমের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে।