Skip to main content

وَاِنِّي لَغَفَّارٌ لِّمَنْ تَابَ وَاٰمَنَ وَعَمِلَ صَالِحًا ثُمَّ اهْتَدٰى   ( طه: ٨٢ )

But indeed I Am
وَإِنِّى
এবং আমি নিশ্চয়ই
the Perpetual Forgiver
لَغَفَّارٌ
অবশ্যই ক্ষমাশীল
of whoever
لِّمَن
(তার) জন্য যে
repents
تَابَ
তওবা করলো
and believes
وَءَامَنَ
ও ঈমান আনলো
and does
وَعَمِلَ
এবং কাজ করলো
righteous (deeds)
صَٰلِحًا
সৎ
then
ثُمَّ
এরপর
remains guided
ٱهْتَدَىٰ
সৎপথে অবিচলিত থাকলো

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

আর যে তাওবাহ করে, ঈমান আনে ও সৎকাজ করে আর সৎপথে অটল থাকে, আমি তার জন্য অবশ্যই অতি ক্ষমাশীল।

English Sahih:

But indeed, I am the Perpetual Forgiver of whoever repents and believes and does righteousness and then continues in guidance.

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

নিশ্চয় আমি তার জন্য বড় ক্ষমাশীল যে তওবা করে, বিশ্বাস স্থাপন করে, সৎকাজ করে ও সৎপথে অবিচল থাকে। [১]

[১] মহান আল্লাহর ক্ষমাযোগ্য হওয়ার জন্য চারটি জিনিস আবশ্যক; (ক) কুফর, শিরক ও পাপ হতে তওবা। (খ) ঈমান, (গ) সৎকর্ম ও (ঘ) সৎপথে অটল থাকা। অর্থাৎ উক্ত অবস্থায় অবিচল থাকা, যাতে ঈমানের অবস্থায় মৃত্যু আসে। অন্যথা স্পষ্ট যে, তওবা ও ঈমানের পর যদি কেউ কুফরী ও শিরকের রাস্তা অবলম্বন করে এবং সেই অবস্থায় তার মৃত্যু এসে যায়, তাহলে ক্ষমার পরিবর্তে শাস্তির যোগ্য হতে হবে।