Skip to main content

وَاِنِّي لَغَفَّارٌ لِّمَنْ تَابَ وَاٰمَنَ وَعَمِلَ صَالِحًا ثُمَّ اهْتَدٰى   ( طه: ٨٢ )

wa-innī
وَإِنِّى
But indeed I Am
এবং আমি নিশ্চয়ই
laghaffārun
لَغَفَّارٌ
the Perpetual Forgiver
অবশ্যই ক্ষমাশীল
liman
لِّمَن
of whoever
(তার) জন্য যে
tāba
تَابَ
repents
তওবা করলো
waāmana
وَءَامَنَ
and believes
ও ঈমান আনলো
waʿamila
وَعَمِلَ
and does
এবং কাজ করলো
ṣāliḥan
صَٰلِحًا
righteous (deeds)
সৎ
thumma
ثُمَّ
then
এরপর
ih'tadā
ٱهْتَدَىٰ
remains guided
সৎপথে অবিচলিত থাকলো

Wa innee la Ghaffaarul liman taaba wa aamana wa 'amila saalihan summah tadaa (Ṭāʾ Hāʾ ২০:৮২)

English Sahih:

But indeed, I am the Perpetual Forgiver of whoever repents and believes and does righteousness and then continues in guidance. (Taha [20] : 82)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

আর যে তাওবাহ করে, ঈমান আনে ও সৎকাজ করে আর সৎপথে অটল থাকে, আমি তার জন্য অবশ্যই অতি ক্ষমাশীল। (ত্বোয়া-হা [২০] : ৮২)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

নিশ্চয় আমি তার জন্য বড় ক্ষমাশীল যে তওবা করে, বিশ্বাস স্থাপন করে, সৎকাজ করে ও সৎপথে অবিচল থাকে। [১]

[১] মহান আল্লাহর ক্ষমাযোগ্য হওয়ার জন্য চারটি জিনিস আবশ্যক; (ক) কুফর, শিরক ও পাপ হতে তওবা। (খ) ঈমান, (গ) সৎকর্ম ও (ঘ) সৎপথে অটল থাকা। অর্থাৎ উক্ত অবস্থায় অবিচল থাকা, যাতে ঈমানের অবস্থায় মৃত্যু আসে। অন্যথা স্পষ্ট যে, তওবা ও ঈমানের পর যদি কেউ কুফরী ও শিরকের রাস্তা অবলম্বন করে এবং সেই অবস্থায় তার মৃত্যু এসে যায়, তাহলে ক্ষমার পরিবর্তে শাস্তির যোগ্য হতে হবে।