وَاِسْمٰعِيْلَ وَاِدْرِيْسَ وَذَا الْكِفْلِۗ كُلٌّ مِّنَ الصّٰبِرِيْنَ ۙ ( الأنبياء: ٨٥ )
wa-is'māʿīla
وَإِسْمَٰعِيلَ
And Ismail
এবং (স্মরণ করো) ইসমাইলকে
wa-id'rīsa
وَإِدْرِيسَ
and Idris
ও ইদরীসকে
wadhā
وَذَا
and Dhul-Kifl
ও
l-kif'li
ٱلْكِفْلِۖ
and Dhul-Kifl
যুলকিফ্লকে
kullun
كُلٌّ
all
প্রত্যেকে (ছিলো)
mina
مِّنَ
(were) of
অন্তর্ভুক্ত
l-ṣābirīna
ٱلصَّٰبِرِينَ
the patient ones
ধৈর্যশীলদের
Wa Ismaa'eela wa Idreesa wa Zal Kifli kullum minas saabireen (al-ʾAnbiyāʾ ২১:৮৫)
English Sahih:
And [mention] Ishmael and Idrees and Dhul-Kifl; all were of the patient. (Al-Anbya [21] : 85)
তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):
স্মরণ কর ইসমা‘ঈল, ইদরীস ও জুল-কিফল এর কথা, তাদের প্রত্যেকেই ছিল ধৈর্যশীল। (আম্বিয়া [২১] : ৮৫)
1 Tafsir Ahsanul Bayaan
আর (স্মরণ কর) ইসমাঈল, ইদরীস ও যুলকিফল[১] এর কথা; তাদের প্রত্যেকেই ছিল ধৈর্যশীল।
[১] যুলকিফল সম্পর্কে মতভেদ আছে যে, তিনি নবী ছিলেন কি না? কেউ কেউ বলেন, তিনি নবী ছিলেন। আবার কেউ বলেন, তিনি ওলী ছিলেন। ইমাম ইবনে জারীর (রঃ) এ সম্পর্কে নিজের মতামত ব্যক্ত করতে বিরত থেকেছেন। ইমাম ইবনে কাসীর (রঃ) বলেছেন যে, নবীদের সঙ্গে তাঁর নাম উল্লেখ হওয়াই তাঁর নবী হওয়ার কথা স্পষ্ট করে। আর আল্লাহই ভালো জানেন।