Skip to main content

وَالْخَامِسَةَ اَنَّ غَضَبَ اللّٰهِ عَلَيْهَآ اِنْ كَانَ مِنَ الصّٰدِقِيْنَ   ( النور: ٩ )

wal-khāmisata
وَٱلْخَٰمِسَةَ
And the fifth
এবং পঞ্চমবার (বলবে)
anna
أَنَّ
that
যে
ghaḍaba
غَضَبَ
the wrath of Allah
রাগ (পড়ুক)
l-lahi
ٱللَّهِ
the wrath of Allah
আল্লাহর
ʿalayhā
عَلَيْهَآ
(be) upon her
তার (অর্থাৎ স্ত্রীলোকটির) উপর
in
إِن
if
যদি
kāna
كَانَ
he is
(পুরুষটি) হয়
mina
مِنَ
of
অন্তর্ভুক্ত
l-ṣādiqīna
ٱلصَّٰدِقِينَ
the truthful
সত্যবাদীদের

Wal khaamisata anna ghadabal laahi 'alaihaaa in kaana minas saadiqeen (an-Nūr ২৪:৯)

English Sahih:

And the fifth [oath will be] that the wrath of Allah be upon her if he was of the truthful. (An-Nur [24] : 9)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

এবং পঞ্চমবারে বলে যে, তার স্বামী সত্যবাদী হলে তার নিজের উপর আল্লাহর গযব পতিত হবে। (আন-নূর [২৪] : ৯)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

এবং পঞ্চমবার বলে, তার স্বামী সত্যবাদী হলে তার নিজের উপর আল্লাহর ক্রোধ নেমে আসবে।[১]

[১] অর্থাৎ স্বামীর উত্তরে স্ত্রীও যদি চারবার হলফ করে বলে যে, তার স্বামী মিথ্যাবাদী এবং পঞ্চমবার বলবে, স্বামী যদি এ ব্যাপারে সত্যবাদী হয়, আর আমি যদি মিথ্যাবাদী হই, তাহলে আমার উপর আল্লাহর লানত (অভিশাপ) হোক। সুতরাং এই পরিস্থিতিতে সে ব্যাভিচারের শাস্তি থেকে বেঁচে যাবে। তবে তাদের দুজনকে এক অপর হতে চিরদিনের মত পৃথক করে দেয়া হবে। একে লি'আন এই কারণে বলা হয় যে, এতে দুইজনই মিথ্যাবাদী হওয়া অবস্থায় নিজকে অভিশাপের যোগ্য বলে স্বীকৃতি দেয়। নবী (সাঃ) এর যুগেও এ শ্রেণীর কিছু ঘটনা ঘটে, যার বিস্তারিত আলোচনা হাদিসসমুহে বিদ্যমান রয়েছে। আর এই সমস্ত ঘটনাই উক্ত সকল আয়াত অবতীর্ণ হওয়ার মূল কারণ।