Skip to main content

فَسَخَّرْنَا لَهُ الرِّيْحَ تَجْرِيْ بِاَمْرِهٖ رُخَاۤءً حَيْثُ اَصَابَۙ  ( ص: ٣٦ )

fasakharnā
فَسَخَّرْنَا
Then We subjected
আমরা তখন অধীন করে দিলাম
lahu
لَهُ
to him
তার জন্যে
l-rīḥa
ٱلرِّيحَ
the wind
বাতাসকে
tajrī
تَجْرِى
to flow
বয়ে যেতো
bi-amrihi
بِأَمْرِهِۦ
by his command
তার আদেশে
rukhāan
رُخَآءً
gently
গতিতে
ḥaythu
حَيْثُ
wherever
যেখানে
aṣāba
أَصَابَ
he directed
তিনি চাইতেন

Fasakhkharnaa lahur reeha tajree bi amrihee rukhaaa'an haisu asaab (Ṣād ৩৮:৩৬)

English Sahih:

So We subjected to him the wind blowing by his command, gently, wherever he directed, (Sad [38] : 36)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

অতঃপর বাতাসকে তার অধীন করে দিলাম, তার আদেশে তা মৃদুমন্দ গতিতে প্রবাহিত হত, যেখানে সে ইচ্ছে করত। (ছোয়াদ [৩৮] : ৩৬)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

তখন আমি বায়ুকে তার অধীন করে দিলাম, সে যেখানে ইচ্ছা করত সেখানে (বায়ু) মৃদু গতিতে (তাকে নিয়ে) প্রবাহিত হত। [১]

[১] অর্থাৎ, আমি সুলাইমানের দু'আ কবুল করলাম এবং তাকে এমন সাম্রাজ্য প্রদান করলাম, যাতে বাতাসও তার অনুগত ছিল। এখানে অনুগত বাতাসকে মৃদুমন্দ গতিতে প্রবহমান বলা হয়েছে, অথচ অন্য স্থানে তাকে প্রবল বলা হয়েছে। (সূরা আম্বিয়া ২১;৮১ আয়াত) এর অর্থ এই যে, বায়ু সৃষ্টিগত শক্তি অনুযায়ী প্রবল। কিন্তু সুলাইমান (আঃ)-এর জন্য তা মন্থর করে দেওয়া হয়েছিল। অথবা সুলাইমান (আঃ)-এর চাহিদা অনুযায়ী কখনো প্রবল হত, কখনো মন্থর হত। (ফাতহুল ক্বাদীর)