Skip to main content

وَمَا مَنَعَ النَّاسَ اَنْ يُّؤْمِنُوْٓا اِذْ جَاۤءَهُمُ الْهُدٰٓى اِلَّآ اَنْ قَالُوْٓا اَبَعَثَ اللّٰهُ بَشَرًا رَّسُوْلًا  ( الإسراء: ٩٤ )

And what
وَمَا
এবং না
prevented
مَنَعَ
বিরত রেখেছে
the people
ٱلنَّاسَ
মানুষদেরকে
that
أَن
যে
they believe
يُؤْمِنُوٓا۟
তারা ঈমান আনবে
when
إِذْ
যখন
came to them
جَآءَهُمُ
তাদের কাছে এসেছে
the guidance
ٱلْهُدَىٰٓ
পথ নির্দেশ
except
إِلَّآ
এ ছাড়া
that
أَن
যে
they said
قَالُوٓا۟
তারা বলেছিলো
"Has Allah sent
أَبَعَثَ
"কি পাঠিয়েছেন
"Has Allah sent
ٱللَّهُ
"আল্লাহ্‌
a human
بَشَرًا
কোনো মানুষকে
Messenger?"
رَّسُولًا
রাসূল হিসেবে"

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

মানুষের কাছে যখন পথের নির্দেশ আসে তখন তাদেরকে ঈমান আনতে তাদের এ কথা ছাড়া অন্য কিছুই বিরত রাখে না যে, ‘আল্লাহ কি মানুষকে রসূল বানিয়ে পাঠিয়েছেন?’

English Sahih:

And what prevented the people from believing when guidance came to them except that they said, "Has Allah sent a human messenger?"

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

যখন মানুষের নিকট পথ-নির্দেশ এল, তখন তাদেরকে বিশ্বাস স্থাপন হতে এই উক্তিই বিরত রাখল যে, ‘আল্লাহ কি একজন মানুষকে রসূল করে পাঠিয়েছেন?’[১]

[১] অর্থাৎ, কোন মানুষের রসূল হওয়া, কাফের ও মুশরিকদের জন্য বড়ই আশ্চর্যজনক ব্যাপার ছিল। তারা মানতই না যে, আমাদের মত মানুষ; যে আমাদের মত চলাফেরা করে, আমাদের মতই পানাহার করে এবং আমাদের মতই আত্মীয়তার সম্পর্কে জড়িত ব্যক্তি রসূল হতে পারেন। আর এই আশ্চর্যবোধই তাদের ঈমান আনার পথে বাধা ছিল।