Skip to main content

۞ وَمَآ اَنْزَلْنَا عَلٰى قَوْمِهٖ مِنْۢ بَعْدِهٖ مِنْ جُنْدٍ مِّنَ السَّمَاۤءِ وَمَا كُنَّا مُنْزِلِيْنَ   ( يس: ٢٨ )

wamā
وَمَآ
And not
এবং না
anzalnā
أَنزَلْنَا
We sent down
আমরা অবতীর্ণ করেছি
ʿalā
عَلَىٰ
upon
বিরুদ্ধে
qawmihi
قَوْمِهِۦ
his people
তার জাতির
min
مِنۢ
after him
পরে
baʿdihi
بَعْدِهِۦ
after him
তার
min
مِن
any
কোনো
jundin
جُندٍ
host
সৈন্য
mina
مِّنَ
from
থেকে
l-samāi
ٱلسَّمَآءِ
the heaven
আকাশ
wamā
وَمَا
and not
আর না
kunnā
كُنَّا
were We
আমরা ছিলাম
munzilīna
مُنزِلِينَ
(to) send down
অবতীর্ণকারী

Wa maaa anzalnaa 'alaa qawmihee mim ba'dihee min jundim minas-samaaa'i wa maa kunnaa munzileen (Yāʾ Sīn ৩৬:২৮)

English Sahih:

And We did not send down upon his people after him any soldiers from the heaven, nor would We have done so. (Ya-Sin [36] : 28)

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

আমি তার মৃত্যুর পর তার জাতির বিরুদ্ধে আসমান থেকে কোন সৈন্যবাহিনী পাঠাইনি, আর তা পাঠানোর আমার কোন দরকারও ছিল না। (ইয়াসীন [৩৬] : ২৮)

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

আমি তার মৃত্যুর পর তার সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আকাশ হতে কোন বাহিনী প্রেরণ করিনি[১] এবং বাহিনী প্রেরণ করা আমার নীতিও ছিল না। [২]

[১] অর্থাৎ, হাবীব নাজ্জারের হত্যার পর আমি তাদেরকে ধ্বংসের জন্য আসমান থেকে ফিরিশতাদের কোন বাহিনী প্রেরণ করিনি। এ কথা বলে ঐ জাতির তুচ্ছ হওয়ার প্রতি ইঙ্গিত করা হয়েছে।

[২] অর্থাৎ, যে জাতিকে ধ্বংস করার অন্য পন্থা লেখা হয়, সে জাতির জন্য আমি ফিরিশতাও প্রেরণ করি না।