الَّذِيْ خَلَقَ سَبْعَ سَمٰوٰتٍ طِبَاقًاۗ مَا تَرٰى فِيْ خَلْقِ الرَّحْمٰنِ مِنْ تَفٰوُتٍۗ فَارْجِعِ الْبَصَرَۙ هَلْ تَرٰى مِنْ فُطُوْرٍ ( الملك: ٣ )
Allazee khalaqa sab'a samaawaatin tibaaqam maa taraa fee khalqir rahmaani min tafaawutin farji'il basara hal taraa min futoor (al-Mulk ৬৭:৩)
English Sahih:
[And] who created seven heavens in layers. You do not see in the creation of the Most Merciful any inconsistency. So return [your] vision [to the sky]; do you see any breaks? (Al-Mulk [67] : 3)
তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):
যিনি সৃষ্টি করেছেন সাত আসমান- একটির উপর আরেকটি। তোমরা মহা দয়াময়ের সৃষ্টিকার্যে কোনরূপ অসামঞ্জস্য দেখতে পাবে না। তোমরা আবার দৃষ্টি ফিরিয়ে দেখ, কোন দোষ-ত্রুটি দেখতে পাও কি? (আল মুলক [৬৭] : ৩)
1 Tafsir Ahsanul Bayaan
তিনি সৃষ্টি করেছেন স্তরে স্তরে সাত আকাশ। দয়াময় আল্লাহর সৃষ্টিতে তুমি কোন খুঁত দেখতে পাবে না;[১] আবার তাকিয়ে দেখ, কোন ত্রুটি দেখতে পাচ্ছ কি?[২]
[১] অর্থাৎ, তাতে কোন অসামঞ্জস্য, কোন বক্রতা এবং কোন ত্রুটি ও খুঁত নেই। বরং তাকে একেবারে সোজা ও সমতল বানানো হয়েছে; যা এ কথা প্রমাণ করে যে, এ সবের সৃষ্টিকর্তা হলেন কেবল একজন, একাধিক নয়।
[২] কখনো কখনো এমন হয় যে, দ্বিতীয়বার ভালভাবে লক্ষ্য করলে কোন ঘাটতি বা দোষ-ত্রুটি পরিলক্ষিত হয়। তাই মহান আল্লাহ আহবান করছেন যে, তোমরা বারবার দৃষ্টিপাত করে দেখ, তাতে কোন ছিদ্র বা ফাটল পাও কি না?