Skip to main content

وَلَقَدْ زَيَّنَّا السَّمَاۤءَ الدُّنْيَا بِمَصَابِيْحَ وَجَعَلْنٰهَا رُجُوْمًا لِّلشَّيٰطِيْنِ وَاَعْتَدْنَا لَهُمْ عَذَابَ السَّعِيْرِ   ( الملك: ٥ )

And certainly
وَلَقَدْ
এবং নিশ্চয়
We have beautified
زَيَّنَّا
আমরা সাজিয়েছি
the heaven
ٱلسَّمَآءَ
আকাশকে
nearest
ٱلدُّنْيَا
নিকটবর্তী
with lamps
بِمَصَٰبِيحَ
প্রদীপরাশি দিয়ে
and We have made them
وَجَعَلْنَٰهَا
এবং তা আমরা বানিয়েছি
(as) missiles
رُجُومًا
নিক্ষেপ উপকরণ
for the devils
لِّلشَّيَٰطِينِۖ
শয়তানদের জন্য
and We have prepared
وَأَعْتَدْنَا
এবং আমরা প্রস্তুত করে রেখেছি
for them
لَهُمْ
তাদের জন্যে
punishment
عَذَابَ
শাস্তি
(of) the Blaze
ٱلسَّعِيرِ
প্রজ্জ্বলিত আগুনের

তাফসীর তাইসীরুল কুরআন (Taisirul Quran):

আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দিয়ে সুসজ্জিত করেছি আর শয়ত্বানকে তাড়িয়ে দেয়ার জন্য, এবং প্রস্তুত করে রেখেছি জ্বলন্ত আগুনের শাস্তি।

English Sahih:

And We have certainly beautified the nearest heaven with lamps [i.e., stars] and have made [from] them what is thrown at the devils and have prepared for them the punishment of the Blaze.

1 Tafsir Ahsanul Bayaan

আমি নিকটবর্তী আকাশকে প্রদীপমালা দ্বারা সুশোভিত করেছি এবং ওগুলোকে করেছি শয়তানদের প্রতি ক্ষেপণাস্ত্র স্বরূপ[১] এবং তাদের জন্য প্রস্তুত রেখেছি জ্বলন্ত অগ্নির শাস্তি।

[১] এখানে নক্ষত্র সৃষ্টির দু'টি উদ্দেশ্য বর্ণনা করা হয়েছে। প্রথমতঃ আসমানের সৌন্দর্যবর্ধন। কেননা, তা প্রদীপের মত দীপ্তিমান সুন্দর দেখা যায়। দ্বিতীয়তঃ শয়তানদল যখন আসমানের দিকে যাওয়ার চেষ্টা করে, তখন একে উল্কারূপে তাদের উপর নিক্ষেপ করা হয়। এর তৃতীয় উদ্দেশ্য যেটাকে অন্যত্র বর্ণনা করা হয়েছে তা হল, তার দ্বারা সমুদ্রে ও স্থলে পথ ও দিক নির্ণয় করা হয়।