وَاِذَآ اَنْعَمْنَا عَلَى الْاِنْسَانِ اَعْرَضَ وَنَاٰ بِجَانِبِهٖۚ وَاِذَا مَسَّهُ الشَّرُّ فَذُوْ دُعَاۤءٍ عَرِيْضٍ ( فصلت: ٥١ )
আমি যখন মানুষকে নি‘মাত দেই তখন সে মুখ ফিরিয়ে নেয়, আর পাশ কেটে (আমার থেকে দূরে) সরে যায়। আর যখন মন্দ তাকে স্পর্শ করে, তখন সে লম্বা-চওড়া দু‘আ করতে থাকে।
قُلْ اَرَءَيْتُمْ اِنْ كَانَ مِنْ عِنْدِ اللّٰهِ ثُمَّ كَفَرْتُمْ بِهٖ مَنْ اَضَلُّ مِمَّنْ هُوَ فِيْ شِقَاقٍۢ بَعِيْدٍ ( فصلت: ٥٢ )
বল- তোমরা কি ভেবে দেখেছ এ (কুরআন) যদি আল্লাহর পক্ষ থেকেই এসে থাকে, আর তোমরা সেটাকে অস্বীকার করতেই থাক, তাহলে সে ব্যক্তি ছাড়া অধিক পথভ্রষ্ট আর কে আছে, যে বিরোধিতায় বহু দূরে চলে গেছে?
سَنُرِيْهِمْ اٰيٰتِنَا فِى الْاٰفَاقِ وَفِيْٓ اَنْفُسِهِمْ حَتّٰى يَتَبَيَّنَ لَهُمْ اَنَّهُ الْحَقُّۗ اَوَلَمْ يَكْفِ بِرَبِّكَ اَنَّهٗ عَلٰى كُلِّ شَيْءٍ شَهِيْدٌ ( فصلت: ٥٣ )
আমি তাদেরকে আমার নিদর্শনাবলী দেখাব দূর দিগন্তে (অর্থাৎ দূর পর্যন্ত ইসলামের আলো বিচ্ছুরিত হবে) আর তাদের নিজেদের মধ্যেও (অর্থাৎ কাফিররা নতজানু হয়ে ইসলাম কবূল করবে) যখন তাদের কাছে স্পষ্ট হয়ে যাবে যে, এ কুরআন সত্য। এটা কি যথেষ্ট নয় যে, তোমার প্রতিপালক সব কিছুরই সাক্ষী।
اَلَآ اِنَّهُمْ فِيْ مِرْيَةٍ مِّنْ لِّقَاۤءِ رَبِّهِمْ ۗ اَلَآ اِنَّهٗ بِكُلِّ شَيْءٍ مُّحِيْطٌ ࣖ ( فصلت: ٥٤ )
শুনে রাখ, এরা তাদের প্রতিপালকের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যাপারে সন্দেহে পড়ে আছে। শুনে রাখ, তিনি সব কিছুকেই বেষ্টন করে আছেন।