فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ( الرحمن: ٥١ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
فِيْهِمَا مِنْ كُلِّ فَاكِهَةٍ زَوْجٰنِۚ ( الرحمن: ٥٢ )
উভয় বাগানে আছে প্রত্যেকটি ফলের দু’টি প্রকার।
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِۚ ( الرحمن: ٥٣ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
مُتَّكِـِٕيْنَ عَلٰى فُرُشٍۢ بَطَاۤىِٕنُهَا مِنْ اِسْتَبْرَقٍۗ وَجَنَا الْجَنَّتَيْنِ دَانٍۚ ( الرحمن: ٥٤ )
তারা হেলান দিয়ে বসবে শয্যার উপর যার আস্তর হবে পুরু রেশমের। দু’বাগানের ফল হবে নিকটবর্তী (জান্নাতীদের নাগালের মধ্যে)।
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ( الرحمن: ٥٥ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
فِيْهِنَّ قٰصِرٰتُ الطَّرْفِۙ لَمْ يَطْمِثْهُنَّ اِنْسٌ قَبْلَهُمْ وَلَا جَاۤنٌّۚ ( الرحمن: ٥٦ )
তার মধ্যে থাকবে সতীসাধ্বী সংযত-নয়না (কুমারী)রা, পূর্বে যাদেরকে স্পর্শ করেনি কোন মানুষ আর কোন জ্বিন।
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِۚ ( الرحمن: ٥٧ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
كَاَنَّهُنَّ الْيَاقُوْتُ وَالْمَرْجَانُۚ ( الرحمن: ٥٨ )
তারা যেন পদ্মরাগ ও প্রবাল।
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ( الرحمن: ٥٩ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
هَلْ جَزَاۤءُ الْاِحْسَانِ اِلَّا الْاِحْسَانُۚ ( الرحمن: ٦٠ )
উত্তম কাজের প্রতিফল উত্তম পুরস্কার ছাড়া কী হতে পারে?