وَاسْتَمِعْ يَوْمَ يُنَادِ الْمُنَادِ مِنْ مَّكَانٍ قَرِيْبٍ ( ق: ٤١ )
আর শোন, যেদিন এক ঘোষণাকারী (প্রত্যেক ব্যক্তির) নিকটবর্তী স্থান থেকে ডাক দিবে,
يَوْمَ يَسْمَعُوْنَ الصَّيْحَةَ بِالْحَقِّ ۗذٰلِكَ يَوْمُ الْخُرُوْجِ ( ق: ٤٢ )
যেদিন সমস্ত মানুষ প্রকৃতই শুনতে পাবে এক (ভয়ংকর) ধ্বনি। সেদিনটি হবে (ভূগর্ভ থেকে সকল আত্মার) বের হওয়ার দিন।
اِنَّا نَحْنُ نُحْيٖ وَنُمِيْتُ وَاِلَيْنَا الْمَصِيْرُۙ ( ق: ٤٣ )
আমিই জীবন দেই, আমিই মুত্যু দেই, আর আমার কাছেই (সব্বাইকে) ফিরে আসতে হবে।
يَوْمَ تَشَقَّقُ الْاَرْضُ عَنْهُمْ سِرَاعًا ۗذٰلِكَ حَشْرٌ عَلَيْنَا يَسِيْرٌ ( ق: ٤٤ )
যেদিন পৃথিবী দীর্ণ বিদীর্ণ হবে, আর মানুষ ছুটে যাবে (হাশরের পানে)। এই একত্রীকরণ আমার জন্য খুবই সহজ।
نَحْنُ اَعْلَمُ بِمَا يَقُوْلُوْنَ وَمَآ اَنْتَ عَلَيْهِمْ بِجَبَّارٍۗ فَذَكِّرْ بِالْقُرْاٰنِ مَنْ يَّخَافُ وَعِيْدِ ࣖ ( ق: ٤٥ )
তারা (তোমার বিরুদ্ধে) যা বলে তা আমি ভাল করেই জানি, তুমি তাদের উপর জবরদস্তিকারী নও। কাজেই যে আমার শাস্তির ভয়প্রদর্শনকে ভয় করে, তাকে তুমি কুরআনের সাহায্যে উপদেশ দাও।