سَنَفْرُغُ لَكُمْ اَيُّهَ الثَّقَلٰنِۚ ( الرحمن: ٣١ )
(দায়িত্বের) ভারে ভারাক্রান্ত ওহে (জ্বিন ও মানুষ) দু’ (জাতি)! অতি শীঘ্র (কর্মমুক্ত হয়ে তোমাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য) আমি তোমাদের প্রতি মনোনিবেশ করব,
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ( الرحمن: ٣٢ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
يٰمَعْشَرَ الْجِنِّ وَالْاِنْسِ اِنِ اسْتَطَعْتُمْ اَنْ تَنْفُذُوْا مِنْ اَقْطَارِ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ فَانْفُذُوْاۗ لَا تَنْفُذُوْنَ اِلَّا بِسُلْطٰنٍۚ ( الرحمن: ٣٣ )
হে জ্বিন ও মানুষ জাতি! তোমরা যদি আকাশ ও পৃথিবীর সীমানা অতিক্রম করতে পার তাহলে অতিক্রম কর, কিন্তু (আল্লাহর) প্রমাণপত্র ছাড়া তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না।
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ( الرحمن: ٣٤ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
يُرْسَلُ عَلَيْكُمَا شُوَاظٌ مِّنْ نَّارٍۙ وَّنُحَاسٌ فَلَا تَنْتَصِرَانِۚ ( الرحمن: ٣٥ )
(অতিক্রম করতে চাইলে) তোমাদের দিকে আগুনের শিখা ও ধোঁয়া ছেড়ে দেয়া হবে, তখন তোমরা তা প্রতিরোধ করতে পারবে না।
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ( الرحمن: ٣٦ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
فَاِذَا انْشَقَّتِ السَّمَاۤءُ فَكَانَتْ وَرْدَةً كَالدِّهَانِۚ ( الرحمن: ٣٧ )
যখন আকাশ দীর্ণ বিদীর্ণ হবে আর লাল চামড়ার মত রক্তবর্ণ ধারণ করবে
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ( الرحمن: ٣٨ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?
فَيَوْمَئِذٍ لَّا يُسْـَٔلُ عَنْ ذَنْۢبِهٖٓ اِنْسٌ وَّلَا جَاۤنٌّۚ ( الرحمن: ٣٩ )
সে দিন না মানুষকে, না জ্বিনকে তার গুনাহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে।
فَبِاَيِّ اٰلَاۤءِ رَبِّكُمَا تُكَذِّبٰنِ ( الرحمن: ٤٠ )
অতএব (হে জ্বিন ও মানুষ!) তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের কোন্ কোন্ নি‘মাতকে অস্বীকার করবে?