فَجَعَلْنٰهُ فِيْ قَرَارٍ مَّكِيْنٍ ( المرسلات: ٢١ )
অতঃপর আমি তা রেখেছি এক সুসংরক্ষিত স্থানে।
اِلٰى قَدَرٍ مَّعْلُوْمٍۙ ( المرسلات: ٢٢ )
একটা নির্ধারিত সময় পর্যন্ত,
فَقَدَرْنَاۖ فَنِعْمَ الْقٰدِرُوْنَ ( المرسلات: ٢٣ )
অতঃপর আমি তাকে গঠন করেছি সুসামঞ্জস্যপূর্ণরূপে, আমি কতই না উত্তম ক্ষমতার অধিকারী!
وَيْلٌ يَّوْمَىِٕذٍ لِّلْمُكَذِّبِيْنَ ( المرسلات: ٢٤ )
সে দিন দুর্ভোগ সত্য প্রত্যাখ্যানকারীদের জন্য।
اَلَمْ نَجْعَلِ الْاَرْضَ كِفَاتًاۙ ( المرسلات: ٢٥ )
আমি কি পৃথিবীকে (সব কিছুকে টেনে গুটিয়ে) ধারণকারীরূপে সৃষ্টি করিনি?
اَحْيَاۤءً وَّاَمْوَاتًاۙ ( المرسلات: ٢٦ )
জীবিত ও মৃতদেরকে (ভাল আর মন্দকে নেককার আর পাপাচারীকে)।
وَّجَعَلْنَا فِيْهَا رَوَاسِيَ شٰمِخٰتٍ وَّاَسْقَيْنٰكُمْ مَّاۤءً فُرَاتًاۗ ( المرسلات: ٢٧ )
আর আমি তাতে স্থাপন করেছি অনড় সুউচ্চ পবর্তমালা আর তোমাদেরকে পান করিয়েছি সুমিষ্ট সুপেয় পানি।
وَيْلٌ يَّوْمَىِٕذٍ لِّلْمُكَذِّبِيْنَ ( المرسلات: ٢٨ )
সেদিন দুর্ভোগ সত্য প্রত্যাখ্যানকারীদের জন্য।
اِنْطَلِقُوْٓا اِلٰى مَا كُنْتُمْ بِهٖ تُكَذِّبُوْنَۚ ( المرسلات: ٢٩ )
(তাদেরকে বলা হবে) ‘চলো তার দিকে তোমরা যাকে মিথ্যে ব’লে প্রত্যাখ্যান করতে।
اِنْطَلِقُوْٓا اِلٰى ظِلٍّ ذِيْ ثَلٰثِ شُعَبٍ ( المرسلات: ٣٠ )
‘চলো সেই (ধোঁয়ার) ছায়ার দিকে যার আছে তিনটি শাখা (অর্থাৎ ডানে, বামে, উপরে সব দিক থেকেই ঘিরে ধরবে),