وَلَا صَدِيْقٍ حَمِيْمٍ ( الشعراء: ١٠١ )
একজন অন্তরঙ্গ বন্ধুও নেই।
فَلَوْ اَنَّ لَنَا كَرَّةً فَنَكُوْنَ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ ( الشعراء: ١٠٢ )
আমাদের যদি একটিবার পৃথিবীতে ফিরে যাওয়ার সুযোগ হত, তাহলে আমরা মু’মিনদের অর্ন্তভুক্ত হয়ে যেতাম।
اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰيَةً ۗوَمَا كَانَ اَكْثَرُهُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ( الشعراء: ١٠٣ )
এতে অবশ্যই নিদর্শন আছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই ঈমান আনে না।
وَاِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيْزُ الرَّحِيْمُ ࣖ ( الشعراء: ١٠٤ )
তোমার প্রতিপালক, তিনি অবশ্যই মহা পরাক্রমশালী, পরম দয়ালু।
كَذَّبَتْ قَوْمُ نُوْحِ ِۨالْمُرْسَلِيْنَ ۚ ( الشعراء: ١٠٥ )
নূহের কওম রসুলগণকে মিথ্যে ব’লে প্রত্যাখান করেছিল।
اِذْ قَالَ لَهُمْ اَخُوْهُمْ نُوْحٌ اَلَا تَتَّقُوْنَ ۚ ( الشعراء: ١٠٦ )
যখন তাদের ভ্রাতা নূহ তাদেরকে বলেছিল- ‘তোমরা কি ভয় করবে না (আল্লাহকে)?
اِنِّيْ لَكُمْ رَسُوْلٌ اَمِيْنٌ ۙ ( الشعراء: ١٠٧ )
আমি তোমাদের জন্য (প্রেরিত) বিশ্বস্ত রাসুল।
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَاَطِيْعُوْنِۚ ( الشعراء: ١٠٨ )
কাজেই তোমরা আল্লাহকে ভয় কর ও আমার অনুসরণ কর।
وَمَآ اَسْـَٔلُكُمْ عَلَيْهِ مِنْ اَجْرٍۚ اِنْ اَجْرِيَ اِلَّا عَلٰى رَبِّ الْعٰلَمِيْنَ ۚ ( الشعراء: ١٠٩ )
আমি তার জন্য তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাই না। আমার প্রতিদান একমাত্র বিশ্বজগতের প্রতিপালকের কাছেই আছে।’
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَاَطِيْعُوْنِ ( الشعراء: ١١٠ )
কাজেই তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমার অনুসরণ কর।