مَا كَذَبَ الْفُؤَادُ مَا رَاٰى ( النجم: ١١ )
(নবীর) অন্তঃকরণ মিথ্যে মনে করেনি যা সে দেখে ছিল।
اَفَتُمٰرُوْنَهٗ عَلٰى مَا يَرٰى ( النجم: ١٢ )
সে যা দেখেছে সে বিষয়ে তোমরা কি তার সঙ্গে বিতর্ক করবে?
وَلَقَدْ رَاٰهُ نَزْلَةً اُخْرٰىۙ ( النجم: ١٣ )
অবশ্যই সে [অর্থাৎ নবী (সা.)] তাকে [অর্থাৎ জিবরাঈল (আঃ)-কে] আরেকবার দেখেছিল
عِنْدَ سِدْرَةِ الْمُنْتَهٰى ( النجم: ١٤ )
শেষসীমার বরই গাছের কাছে,
عِنْدَهَا جَنَّةُ الْمَأْوٰىۗ ( النجم: ١٥ )
যার কাছে অবস্থিত বসবাসের জান্নাত।
اِذْ يَغْشَى السِّدْرَةَ مَا يَغْشٰىۙ ( النجم: ١٦ )
যখন গাছটি যা দিয়ে ঢেকে থাকার তা দিয়ে ঢাকা ছিল, (যার বর্ণনা মানুষের বোধগম্য নয়)
مَا زَاغَ الْبَصَرُ وَمَا طَغٰى ( النجم: ١٧ )
(নবীর) দৃষ্টি ভ্রমও ঘটেনি, সীমা ছাড়িয়েও যায়নি।
لَقَدْ رَاٰى مِنْ اٰيٰتِ رَبِّهِ الْكُبْرٰى ( النجم: ١٨ )
সে তার প্রতিপালকের বড় বড় নিদর্শন দেখেছিল।
اَفَرَءَيْتُمُ اللّٰتَ وَالْعُزّٰى ( النجم: ١٩ )
তোমরা কি লাত ও উযযা সম্পর্কে ভেবে দেখেছ?
وَمَنٰوةَ الثَّالِثَةَ الْاُخْرٰى ( النجم: ٢٠ )
আর তৃতীয় আরেকটি মানাৎ সম্পর্কে? (এ সব অক্ষম, বাকশক্তিহীন, নড়া-চড়ার শক্তিহীন মূর্তিগুলোর পূজা করা কতটা যুক্তিযুক্ত)