اَرَاَيْتَ اِنْ كَانَ عَلَى الْهُدٰىٓۙ ( العلق: ١١ )
তুমি কি ভেবে দেখেছ (যাকে নিষেধ করা হচ্ছে) সে যদি সৎ পথে থাকে,
اَوْ اَمَرَ بِالتَّقْوٰىۗ ( العلق: ١٢ )
আর তাকওয়া অবলম্বনের নির্দেশ দেয় (তাহলে তার এ কাজগুলো কেমন মনে কর?)
اَرَاَيْتَ اِنْ كَذَّبَ وَتَوَلّٰىۗ ( العلق: ١٣ )
তোমার কী ধারণা যদি সে (অর্থাৎ নিষেধকারী ব্যক্তি) সত্যকে অস্বীকার করে আর মুখ ফিরিয়ে নেয় (তাহলে তার এ কাজ কেমন মনে কর?)
اَلَمْ يَعْلَمْ بِاَنَّ اللّٰهَ يَرٰىۗ ( العلق: ١٤ )
সে কি জানে না যে, আল্লাহ দেখেন?
كَلَّا لَىِٕنْ لَّمْ يَنْتَهِ ەۙ لَنَسْفَعًاۢ بِالنَّاصِيَةِۙ ( العلق: ١٥ )
না, (সে যা করতে চায়) তা কক্ষনো করতে পারবে না, সে যদি বিরত না হয় তাহলে আমি অবশ্যই তার মাথার সামনের চুলগুচ্ছ ধরে হেঁচড়ে নিয়ে যাব-
نَاصِيَةٍ كَاذِبَةٍ خَاطِئَةٍۚ ( العلق: ١٦ )
মিথ্যাচারী পাপাচারী চুলগুচ্ছ
فَلْيَدْعُ نَادِيَهٗۙ ( العلق: ١٧ )
কাজেই সে তার সভাষদদের ডাকুক।
سَنَدْعُ الزَّبَانِيَةَۙ ( العلق: ١٨ )
আমিও ‘আযাবের ফেরেশতাদেরকে ডাকব,
كَلَّاۗ لَا تُطِعْهُ وَاسْجُدْ وَاقْتَرِبْ ۩ ࣖ ( العلق: ١٩ )
না, তুমি কক্ষনো তার অনুসরণ করো না, তুমি সাজদাহ কর আর (আল্লাহর) নৈকট্য লাভ কর।[সাজদাহ]