قَالُوْا يٰوَيْلَنَآ اِنَّا كُنَّا طٰغِيْنَ ( القلم: ٣١ )
তারা বলল, ‘দুর্ভোগ আমাদের, আমরা ছিলাম সীমালঙ্ঘনকারী,
عَسٰى رَبُّنَآ اَنْ يُّبْدِلَنَا خَيْرًا مِّنْهَآ اِنَّآ اِلٰى رَبِّنَا رَاغِبُوْنَ ( القلم: ٣٢ )
সম্ভবতঃ আমাদের প্রতিপালক এর পরিবর্তে আমাদেরকে উত্তম (বাগান) দিবেন, আমরা আমাদের প্রতিপালকের অভিমুখী হলাম।’
كَذٰلِكَ الْعَذَابُۗ وَلَعَذَابُ الْاٰخِرَةِ اَكْبَرُۘ لَوْ كَانُوْا يَعْلَمُوْنَ ࣖ ( القلم: ٣٣ )
‘আযাব এ রকমই হয়ে থাকে। আর আখিরাতের ‘আযাব তো সবচেয়ে কঠিন। যদি তারা জানত!
اِنَّ لِلْمُتَّقِيْنَ عِنْدَ رَبِّهِمْ جَنّٰتِ النَّعِيْمِ ( القلم: ٣٤ )
মুত্তাক্বীদের জন্য তাদের প্রতিপালকের নিকট আছে নি‘মাতে পরিপূর্ণ জান্নাত।
اَفَنَجْعَلُ الْمُسْلِمِيْنَ كَالْمُجْرِمِيْنَۗ ( القلم: ٣٥ )
আমি কি আত্মসমর্পণকারীদেরকে অপরাধীদের মত গণ্য করব?
مَا لَكُمْۗ كَيْفَ تَحْكُمُوْنَۚ ( القلم: ٣٦ )
তোমাদের কী হয়েছে, তোমরা কেমনভাবে বিচার করে সিদ্ধান্ত দিচ্ছ?
اَمْ لَكُمْ كِتٰبٌ فِيْهِ تَدْرُسُوْنَۙ ( القلم: ٣٧ )
তোমাদের কাছে কি (আল্লাহর নাযিলকৃত) কোন কিতাব আছে যা পড়ে তোমরা জানতে পার যে,
اِنَّ لَكُمْ فِيْهِ لَمَا تَخَيَّرُوْنَۚ ( القلم: ٣٨ )
তোমাদের জন্য সেখানে তাই আছে যা তোমরা পছন্দ কর?
اَمْ لَكُمْ اَيْمَانٌ عَلَيْنَا بَالِغَةٌ اِلٰى يَوْمِ الْقِيٰمَةِۙ اِنَّ لَكُمْ لَمَا تَحْكُمُوْنَۚ ( القلم: ٣٩ )
অথবা তোমাদের জন্য আমার উপর কি ক্বিয়ামত পর্যন্ত বলবৎ কোন দায়বদ্ধতা আছে যে, তোমরা যা দাবী করবে তাই পাবে?
سَلْهُمْ اَيُّهُمْ بِذٰلِكَ زَعِيْمٌۚ ( القلم: ٤٠ )
তুমি তাদেরকে জিজ্ঞেস কর (আল্লাহ যে তাদের সঙ্গে প্রতিশ্রুতিতে দায়বদ্ধ) এ ব্যাপারে তাদের মধ্যে কোন্ ব্যক্তি জামিনদার (গ্যারান্টর)?