اِنَّ لِلْمُتَّقِيْنَ مَفَازًاۙ ( النبإ: ٣١ )
(অন্য দিকে) মুত্তাকীদের জন্য আছে সাফল্য।
حَدَاۤىِٕقَ وَاَعْنَابًاۙ ( النبإ: ٣٢ )
বাগান, আঙ্গুর,
وَّكَوَاعِبَ اَتْرَابًاۙ ( النبإ: ٣٣ )
আর সমবয়স্কা নব্য যুবতী
وَّكَأْسًا دِهَاقًاۗ ( النبإ: ٣٤ )
এবং পরিপূর্ণ পানপাত্র।
لَا يَسْمَعُوْنَ فِيْهَا لَغْوًا وَّلَا كِذَّابًا ( النبإ: ٣٥ )
সেখানে তারা শুনবে না অসার অর্থহীন আর মিথ্যে কথা,
جَزَاۤءً مِّنْ رَّبِّكَ عَطَاۤءً حِسَابًاۙ ( النبإ: ٣٦ )
এটা তোমার প্রতিপালকের পক্ষ থেকে প্রতিফল, যথোচিত দান।
رَّبِّ السَّمٰوٰتِ وَالْاَرْضِ وَمَا بَيْنَهُمَا الرَّحْمٰنِ لَا يَمْلِكُوْنَ مِنْهُ خِطَابًاۚ ( النبإ: ٣٧ )
যিনি আকাশ, পৃথিবী আর এগুলোর মাঝে যা কিছু আছে সব কিছুর প্রতিপালক, তিনি অতি দয়াময়, তাঁর সম্মুখে কথা বলার সাহস কারো হবে না।
يَوْمَ يَقُوْمُ الرُّوْحُ وَالْمَلٰۤىِٕكَةُ صَفًّاۙ لَّا يَتَكَلَّمُوْنَ اِلَّا مَنْ اَذِنَ لَهُ الرَّحْمٰنُ وَقَالَ صَوَابًا ( النبإ: ٣٨ )
সেদিন রূহ (জিবরাঈল) আর ফেরেশতারা সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়াবে, কেউ কোন কথা বলতে পারবে না, সে ব্যতীত যাকে পরম করুণাময় অনুমতি দিবেন, আর সে যথার্থ কথাই বলবে।
ذٰلِكَ الْيَوْمُ الْحَقُّۚ فَمَنْ شَاۤءَ اتَّخَذَ اِلٰى رَبِّهٖ مَاٰبًا ( النبإ: ٣٩ )
এ দিনটি সত্য, সুনিশ্চিত, অতএব যার ইচ্ছে সে তার প্রতিপালকের দিকে আশ্রয় গ্রহণ করুক।
اِنَّآ اَنْذَرْنٰكُمْ عَذَابًا قَرِيْبًا ەۙ يَّوْمَ يَنْظُرُ الْمَرْءُ مَا قَدَّمَتْ يَدَاهُ وَيَقُوْلُ الْكٰفِرُ يٰلَيْتَنِيْ كُنْتُ تُرَابًا ࣖ ( النبإ: ٤٠ )
আমি তোমাদেরকে নিকটবর্তী শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করছি, যেদিন মানুষ দেখতে পাবে তার হাতগুলো আগেই কী (‘আমাল) পাঠিয়েছে আর কাফির বলবে- ‘হায়! আমি যদি মাটি হতাম (তাহলে আমাকে আজকের এ ‘আযাবের সম্মুখীন হতে হত না)।