اِلَّا عَجُوْزًا فِى الْغٰبِرِيْنَ ۚ ( الشعراء: ١٧١ )
এক বৃদ্ধা ছাড়া। সে ছিল পেছনে অবস্থানকারীদের অন্তর্ভুক্ত।
ثُمَّ دَمَّرْنَا الْاٰخَرِيْنَ ۚ ( الشعراء: ١٧٢ )
অতঃপর অন্যদের সকলকে পুরোপুরি ধ্বংস করে দিলাম।
وَاَمْطَرْنَا عَلَيْهِمْ مَّطَرًاۚ فَسَاۤءَ مَطَرُ الْمُنْذَرِيْنَ ( الشعراء: ١٧٣ )
তাদের উপর বর্ষণ করলাম (শাস্তির) বৃষ্টি, ভয় প্রদর্শিতদের জন্য এ বৃষ্টি ছিল কতই না মন্দ!
اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰيَةً ۗوَمَا كَانَ اَكْثَرُهُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ( الشعراء: ١٧٤ )
নিশ্চয়ই এতে নিদর্শন রয়েছে, কিন্তু অধিকাংশই বিশ্বাস করে না।
وَاِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيْزُ الرَّحِيْمُ ࣖ ( الشعراء: ١٧٥ )
তোমার প্রতিপালক, তিনি মহা প্রতাপশালী, বড়ই দয়ালু।
كَذَّبَ اَصْحٰبُ لْـَٔيْكَةِ الْمُرْسَلِيْنَ ۖ ( الشعراء: ١٧٦ )
বনের অধিবাসীরা রসূলদেরকে মিথ্যে বলে প্রত্যাখ্যান করেছিল।
اِذْ قَالَ لَهُمْ شُعَيْبٌ اَلَا تَتَّقُوْنَ ۚ ( الشعراء: ١٧٧ )
যখন শু‘আয়ব তাদেরকে বলেছিল- ‘তোমরা কি (আল্লাহকে) ভয় করবে না?
اِنِّيْ لَكُمْ رَسُوْلٌ اَمِيْنٌ ۙ ( الشعراء: ١٧٨ )
আমি তোমাদের জন্য (প্রেরিত) বিশ্বস্ত রাসুল।
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَاَطِيْعُوْنِ ۚ ( الشعراء: ١٧٩ )
কাজেই তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমাকে মান্য কর।
وَمَآ اَسْـَٔلُكُمْ عَلَيْهِ مِنْ اَجْرٍ اِنْ اَجْرِيَ اِلَّا عَلٰى رَبِّ الْعٰلَمِيْنَ ۗ ( الشعراء: ١٨٠ )
এ জন্য আমি তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাই না, আমার প্রতিদান তো রয়েছে একমাত্র জগতসমূহের প্রতিপালকের নিকট।