قَالَ خُذْهَا وَلَا تَخَفْۗ سَنُعِيْدُهَا سِيْرَتَهَا الْاُوْلٰى ( طه: ٢١ )
আল্লাহ বললেন, ‘ওটাকে ধর, ভয় পেও না, আমি সেটাকে এক্ষুনি তার আগের রূপে ফিরিয়ে দেব।
وَاضْمُمْ يَدَكَ اِلٰى جَنَاحِكَ تَخْرُجْ بَيْضَاۤءَ مِنْ غَيْرِ سُوْۤءٍ اٰيَةً اُخْرٰىۙ ( طه: ٢٢ )
আর তোমার হাত বগলে দিয়ে টান, তা ক্ষতিকর নয় এমন শুভ্রোজ্জ্বল হয়ে বের হয়ে আসবে- অন্য আরেকটি নিদর্শন হিসেবে।
لِنُرِيَكَ مِنْ اٰيٰتِنَا الْكُبْرٰى ۚ ( طه: ٢٣ )
যাতে আমি তোমাকে আমার বড় বড় নিদর্শনগুলোর কিছু দেখাতে পারি।
اِذْهَبْ اِلٰى فِرْعَوْنَ اِنَّهٗ طَغٰى ࣖ ( طه: ٢٤ )
ফেরাউনের কাছে যাও, বাস্তবিকই সে সীমালঙ্ঘন করেছে।’
قَالَ رَبِّ اشْرَحْ لِيْ صَدْرِيْ ۙ ( طه: ٢٥ )
মূসা বলল, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমার জন্য আমার বক্ষকে প্রশস্ত করে দাও
وَيَسِّرْ لِيْٓ اَمْرِيْ ۙ ( طه: ٢٦ )
আর আমার জন্য আমার কাজকে সহজ করে দাও।
وَاحْلُلْ عُقْدَةً مِّنْ لِّسَانِيْ ۙ ( طه: ٢٧ )
আমার জিহ্বার জড়তা দূর করে দাও।
يَفْقَهُوْا قَوْلِيْ ۖ ( طه: ٢٨ )
যাতে তারা আমার কথা বুঝতে পারে।
وَاجْعَلْ لِّيْ وَزِيْرًا مِّنْ اَهْلِيْ ۙ ( طه: ٢٩ )
আর আমার পরিবার হতে আমার জন্য একজন সাহায্যকারী বানিয়ে দাও।
هٰرُوْنَ اَخِى ۙ ( طه: ٣٠ )
আমার ভাই হারূনকে।