فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِيْ وَنُذُرِ ( القمر: ٢١ )
ফলে কত ভয়ংকর ছিল আমার ‘আযাব ও ভীতি প্রদর্শন।
وَلَقَدْ يَسَّرْنَا الْقُرْاٰنَ لِلذِّكْرِ فَهَلْ مِنْ مُّدَّكِرٍ ࣖ ( القمر: ٢٢ )
আমি কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য, উপদেশ গ্রহণের কেউ আছে কি?
كَذَّبَتْ ثَمُوْدُ بِالنُّذُرِ ( القمر: ٢٣ )
সামূদ জাতিও ভয়প্রদর্শনকারীদেরকে অস্বীকার করেছিল,
فَقَالُوْٓا اَبَشَرًا مِّنَّا وَاحِدًا نَّتَّبِعُهٗٓ ۙاِنَّآ اِذًا لَّفِيْ ضَلٰلٍ وَّسُعُرٍ ( القمر: ٢٤ )
তারা বলেছিল, ‘আমরা কি আমাদেরই মধ্যেকার মাত্র একটা লোকের অনুসরণ করব? তাহলে তো আমরা গুমরাহী আর পাগলামিতে পড়ে যাব।
ءَاُلْقِيَ الذِّكْرُ عَلَيْهِ مِنْۢ بَيْنِنَا بَلْ هُوَ كَذَّابٌ اَشِرٌ ( القمر: ٢٥ )
আমাদের (এত মানুষের) মধ্যে শুধু কি তার উপরই বাণী পাঠানো হয়েছে? না, বরং সে বড়ই মিথ্যুক, দাম্ভিক।
سَيَعْلَمُوْنَ غَدًا مَّنِ الْكَذَّابُ الْاَشِرُ ( القمر: ٢٦ )
আগামীকালই তারা জানতে পারবে কে বড়ই মিথ্যুক, দাম্ভিক
اِنَّا مُرْسِلُوا النَّاقَةِ فِتْنَةً لَّهُمْ فَارْتَقِبْهُمْ وَاصْطَبِرْۖ ( القمر: ٢٧ )
আমি একটা উষ্ট্রী পাঠাচ্ছি, তাদেরকে পরীক্ষা করার জন্য, কাজেই (হে সালিহ!) তুমি তাদের আচরণ লক্ষ্য কর আর ধৈর্য ধর।
وَنَبِّئْهُمْ اَنَّ الْمَاۤءَ قِسْمَةٌ ۢ بَيْنَهُمْۚ كُلُّ شِرْبٍ مُّحْتَضَرٌ ( القمر: ٢٨ )
আর তাদেরকে জানিয়ে দাও যে, তাদের মধ্যে (ও উষ্ট্রীর মধ্যে) পানি বণ্টিত হবে, প্রত্যেকের পানি পানের পালা আসবে।
فَنَادَوْا صَاحِبَهُمْ فَتَعَاطٰى فَعَقَرَ ( القمر: ٢٩ )
শেষে তারা তাদের এক সঙ্গীকে ডাকল আর সে তাকে (অর্থাৎ উষ্ট্রীটিকে) ধরে হত্যা করল।
فَكَيْفَ كَانَ عَذَابِيْ وَنُذُرِ ( القمر: ٣٠ )
ফলে কত ভয়ংকর হয়েছিল আমার ‘আযাব ও ভীতি প্রদর্শন।