وَتَذَرُوْنَ الْاٰخِرَةَۗ ( القيامة: ٢١ )
আর আখিরাতকে উপেক্ষা কর।
وُجُوْهٌ يَّوْمَىِٕذٍ نَّاضِرَةٌۙ ( القيامة: ٢٢ )
কতক মুখ সেদিন উজ্জ্বল হবে।
اِلٰى رَبِّهَا نَاظِرَةٌ ۚ ( القيامة: ٢٣ )
তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে।
وَوُجُوْهٌ يَّوْمَىِٕذٍۢ بَاسِرَةٌۙ ( القيامة: ٢٤ )
কতক মুখ সেদিন বিবর্ণ হবে।
تَظُنُّ اَنْ يُّفْعَلَ بِهَا فَاقِرَةٌ ۗ ( القيامة: ٢٥ )
তারা ধারণা করবে যে, তাদের সঙ্গে কোমর-ভাঙ্গা আচরণ করা হবে।
كَلَّآ اِذَا بَلَغَتِ التَّرَاقِيَۙ ( القيامة: ٢٦ )
(তোমরা যে ভাবছ ক্বিয়ামত হবে না সেটা) কক্ষনো নয়, প্রাণ যখন কণ্ঠে এসে পৌঁছবে,
وَقِيْلَ مَنْ ۜرَاقٍۙ ( القيامة: ٢٧ )
তখন বলা হবে, (তাকে বাঁচানোর জন্য) ঝাড়ফুঁক দেয়ার কেউ আছে কি?
وَّظَنَّ اَنَّهُ الْفِرَاقُۙ ( القيامة: ٢٨ )
সে (অর্থাৎ মুমূর্ষু ব্যক্তি) মনে করবে যে, (দুনিয়া হতে) বিদায়ের ক্ষণ এসে গেছে।
وَالْتَفَّتِ السَّاقُ بِالسَّاقِۙ ( القيامة: ٢٩ )
আর জড়িয়ে যাবে এক পায়ের নলা আরেক পায়ের নলার সাথে।
اِلٰى رَبِّكَ يَوْمَىِٕذِ ِۨالْمَسَاقُ ۗ ࣖ ( القيامة: ٣٠ )
সেদিন (সব কিছুর) যাত্রা হবে তোমার প্রতিপালকের পানে।