ءَاِذَا كُنَّا عِظَامًا نَّخِرَةً ۗ ( النازعات: ١١ )
আমরা যখন পচা-গলা হাড় হয়ে যাব (তখনও)?’
قَالُوْا تِلْكَ اِذًا كَرَّةٌ خَاسِرَةٌ ۘ ( النازعات: ١٢ )
তারা বলে, ‘অবস্থা যদি তাই হয় তাহলে এই ফিরিয়ে আনাটাতো সর্বনাশের ব্যাপার হবে।’
فَاِنَّمَا هِيَ زَجْرَةٌ وَّاحِدَةٌۙ ( النازعات: ١٣ )
ওটা তো কেবল একটা বিকট আওয়াজ,
فَاِذَا هُمْ بِالسَّاهِرَةِۗ ( النازعات: ١٤ )
সহসাই তারা খোলা ময়দানে আবির্ভূত হবে।
هَلْ اَتٰىكَ حَدِيْثُ مُوْسٰىۘ ( النازعات: ١٥ )
মূসার বৃত্তান্ত তোমার কাছে পৌঁছেছে কি?
اِذْ نَادٰىهُ رَبُّهٗ بِالْوَادِ الْمُقَدَّسِ طُوًىۚ ( النازعات: ١٦ )
যখন তার প্রতিপালক তাকে পবিত্র তুয়া প্রান্তরে ডাক দিয়ে বলেছিলেন
اِذْهَبْ اِلٰى فِرْعَوْنَ اِنَّهٗ طَغٰىۖ ( النازعات: ١٧ )
‘ফেরাউনের কাছে যাও, সে সীমালঙ্ঘন করেছে,
فَقُلْ هَلْ لَّكَ اِلٰٓى اَنْ تَزَكّٰىۙ ( النازعات: ١٨ )
তাকে জিজ্ঞেস কর, ‘তুমি কি পবিত্রতা অবলম্বন করতে ইচ্ছুক?
وَاَهْدِيَكَ اِلٰى رَبِّكَ فَتَخْشٰىۚ ( النازعات: ١٩ )
আর আমি তোমাকে তোমার প্রতিপালকের দিকে পথ দেখাই যাতে তুমি তাঁকে ভয় কর?’
فَاَرٰىهُ الْاٰيَةَ الْكُبْرٰىۖ ( النازعات: ٢٠ )
অতঃপর মূসা তাকে বিরাট নিদর্শন দেখাল।