فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَاَطِيْعُوْنِۚ ( الشعراء: ١٣١ )
কাজেই তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমাকে মান্য কর।
وَاتَّقُوا الَّذِيْٓ اَمَدَّكُمْ بِمَا تَعْلَمُوْنَ ۚ ( الشعراء: ١٣٢ )
ভয় কর তাঁকে যিনি তোমাদেরকে যাবতীয় বস্তু দান করেছেন যা তোমাদের জানা আছে।
اَمَدَّكُمْ بِاَنْعَامٍ وَّبَنِيْنَۙ ( الشعراء: ١٣٣ )
যিনি তোমাদেরকে দান করেছেন গবাদি পশু ও সন্তান-সন্তুতি।
وَجَنّٰتٍ وَّعُيُوْنٍۚ ( الشعراء: ١٣٤ )
আর উদ্যানরাজি ও ঝর্ণাসমূহ।
اِنِّيْٓ اَخَافُ عَلَيْكُمْ عَذَابَ يَوْمٍ عَظِيْمٍ ۗ ( الشعراء: ١٣٥ )
আমি তোমাদের জন্য মহা দিবসের শাস্তির ভয় করছি।’
قَالُوْا سَوَاۤءٌ عَلَيْنَآ اَوَعَظْتَ اَمْ لَمْ تَكُنْ مِّنَ الْوَاعِظِيْنَ ۙ ( الشعراء: ١٣٦ )
তারা বলল- ‘তুমি নসীহত কর আর না কর, আমাদের জন্য দু’ই সমান।
اِنْ هٰذَآ اِلَّا خُلُقُ الْاَوَّلِيْنَ ۙ ( الشعراء: ١٣٧ )
এসব (কথাবার্তা বলা) পূর্ববর্তী লোকেদের অভ্যাস ছাড়া আর অন্য কিছুই না।
وَمَا نَحْنُ بِمُعَذَّبِيْنَ ۚ ( الشعراء: ١٣٨ )
আমাদেরকে শাস্তি দেয়া হবে না।’
فَكَذَّبُوْهُ فَاَهْلَكْنٰهُمْۗ اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰيَةً ۗوَمَا كَانَ اَكْثَرُهُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ( الشعراء: ١٣٩ )
অতঃপর তারা তাকে মিথ্যে ব’লে প্রত্যাখ্যান করল। তখন আমি তাদেরকে ধ্বংস করে দিলাম। অবশ্যই এতে নিদর্শন রয়েছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই বিশ্বাস করে না।
وَاِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيْزُ الرَّحِيْمُ ࣖ ( الشعراء: ١٤٠ )
এবং তোমার প্রতিপালক, তিনি মহা প্রতাপশালী, বড়ই দয়ালু।