اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَاٰيَةً ۗوَمَا كَانَ اَكْثَرُهُمْ مُّؤْمِنِيْنَ ( الشعراء: ١٢١ )
অবশ্যই এতে নিদর্শন আছে, কিন্তু তাদের অধিকাংশই বিশ্বাসী নয়।
وَاِنَّ رَبَّكَ لَهُوَ الْعَزِيْزُ الرَّحِيْمُ ࣖ ( الشعراء: ١٢٢ )
তোমার প্রতিপালক, অবশ্যই তিনি প্রবল পরাক্রান্ত, পরম দয়ালু।
كَذَّبَتْ عَادُ ِۨالْمُرْسَلِيْنَ ۖ ( الشعراء: ١٢٣ )
‘আদ সম্প্রদায় রসূলগণকে মিথ্যে সাব্যস্ত করেছিল।
اِذْ قَالَ لَهُمْ اَخُوْهُمْ هُوْدٌ اَلَا تَتَّقُوْنَ ۚ ( الشعراء: ١٢٤ )
যখন তাদের ভাই হূদ তাদেরকে বলল- ‘তোমরা কি (আল্লাহকে) ভয় করবে না?
اِنِّيْ لَكُمْ رَسُوْلٌ اَمِيْنٌ ۙ ( الشعراء: ١٢٥ )
আমি তোমাদের জন্য (প্রেরিত) এক বিশ্বস্ত রসুল।
فَاتَّقُوا اللّٰهَ وَاَطِيْعُوْنِ ۚ ( الشعراء: ١٢٦ )
কাজেই তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং আমাকে মান্য কর।
وَمَآ اَسْـَٔلُكُمْ عَلَيْهِ مِنْ اَجْرٍۚ اِنْ اَجْرِيَ اِلَّا عَلٰى رَبِّ الْعٰلَمِيْنَ ۗ ( الشعراء: ١٢٧ )
আর এ জন্য আমি তোমাদের কাছে কোন প্রতিদান চাই না, আমার প্রতিদান আছে কেবল বিশ্বজগতের প্রতিপালকের নিকট।
اَتَبْنُوْنَ بِكُلِّ رِيْعٍ اٰيَةً تَعْبَثُوْنَ ۙ ( الشعراء: ١٢٨ )
তোমরা কি প্রতিটি উচ্চস্থানে অনর্থক স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করছ?
وَتَتَّخِذُوْنَ مَصَانِعَ لَعَلَّكُمْ تَخْلُدُوْنَۚ ( الشعراء: ١٢٩ )
আর বড় বড় প্রাসাদ নির্মাণ করছ. যেন তোমরা চিরদিন থাকবে?
وَاِذَا بَطَشْتُمْ بَطَشْتُمْ جَبَّارِيْنَۚ ( الشعراء: ١٣٠ )
আর যখন তোমরা (দুর্বল শ্রেণীর লোকদের উপর) আঘাত হান, তখন আঘাত হান নিষ্ঠুর মালিকের মত।