فَكَذَّبَ وَعَصٰىۖ ( النازعات: ٢١ )
কিন্তু সে অস্বীকার করল ও অমান্য করল।
ثُمَّ اَدْبَرَ يَسْعٰىۖ ( النازعات: ٢٢ )
অতঃপর সে (আল্লাহর বিরুদ্ধে) জোর প্রচেষ্টা চালানোর জন্য (সত্যের) উল্টোপথে ফিরে গেল।
فَحَشَرَ فَنَادٰىۖ ( النازعات: ٢٣ )
সে লোকদেরকে একত্রিত করল আর ঘোষণা দিল।
فَقَالَ اَنَا۠ رَبُّكُمُ الْاَعْلٰىۖ ( النازعات: ٢٤ )
সে বলল, ‘আমিই তোমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ রব’।
فَاَخَذَهُ اللّٰهُ نَكَالَ الْاٰخِرَةِ وَالْاُوْلٰىۗ ( النازعات: ٢٥ )
পরিশেষে আল্লাহ তাকে আখেরাত ও দুনিয়ার ‘আযাবে পাকড়াও করলেন।
اِنَّ فِيْ ذٰلِكَ لَعِبْرَةً لِّمَنْ يَّخْشٰى ۗ ࣖ ( النازعات: ٢٦ )
যে ভয় করে এমন প্রতিটি লোকের জন্য এতে অবশ্যই শিক্ষা আছে।
ءَاَنْتُمْ اَشَدُّ خَلْقًا اَمِ السَّمَاۤءُ ۚ بَنٰىهَاۗ ( النازعات: ٢٧ )
তোমাদের সৃষ্টি বেশি কঠিন না আকাশের? তিনি তো সেটা সৃষ্টি করেছেন।
رَفَعَ سَمْكَهَا فَسَوّٰىهَاۙ ( النازعات: ٢٨ )
তার ছাদ অনেক উচ্চে তুলেছেন, অতঃপর তাকে ভারসাম্যপূর্ণ করেছেন।
وَاَغْطَشَ لَيْلَهَا وَاَخْرَجَ ضُحٰىهَاۖ ( النازعات: ٢٩ )
তিনি তার রাতকে আঁধারে ঢেকে দিয়েছেন, আর তার দিবালোক প্রকাশ করেছেন।
وَالْاَرْضَ بَعْدَ ذٰلِكَ دَحٰىهَاۗ ( النازعات: ٣٠ )
অতঃপর তিনি যমীনকে বিস্তীর্ণ করেছেন।