আমি যেখানেই থাকি না কেন তিনি আমাকে বরকতময় করেছেন আর আমাকে নামায ও যাকাতের হুকুম দিয়েছেন- যতদিন আমি জীবিত থাকি।
আর (তিনি আমাকে করেছেন) আমার মাতার প্রতি সদয়, তিনি আমাকে দাম্ভিক হতভাগ্য করেননি।
আমার উপর আছে শান্তি যেদিন আমি জন্মেছি, যেদিন আমার মৃত্যু হবে আর আমি যেদিন জীবিত হয়ে উত্থিত হব।’
এই হচ্ছে মারইয়াম-পুত্র ঈসা, (এটাই) সত্য কথা যে বিষয়ে লোকেরা সন্দেহ পোষণ করে।
সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নয়, তিনি পবিত্র, মহান; যখন তিনি কিছু করার সিদ্ধান্ত করেন তখন তার জন্য শুধু বলেন, ‘হয়ে যাও’, আর তা হয়ে যায়।
আল্লাহ্ই আমার ও তোমাদের প্রতিপালক, কাজেই তোমরা তাঁরই ‘ইবাদাত কর, এটাই সরল সুদৃঢ় পথ।
অতঃপর দলগুলো তাদের মধ্যে মতভেদ করল। কাজেই সেই ভয়াবহ দিনের উপস্থিতকালে কাফিরদের জন্য ধ্বংস অনিবার্য।
যেদিন তারা আমার কাছে আসবে সেদিন কতই না স্পষ্টভাবে তারা শুনতে পাবে আর দেখতে পাবে। কিন্তু যালিমরা আজ স্পষ্ট গুমরাহীর মধ্যে পড়ে আছে।
বিপদের দিন সম্পর্কে তাদেরকে সতর্ক করে দাও যখন ব্যাপার চূড়ান্ত করা হবে আর (দেখ) এ সম্পর্কে তারা উদাসীন আর তারা ঈমান আনে না।
যমীন আর যমীনের উপর যারা আছে তাদের মালিকানা আমারই থাকবে, আর তারা আমার কাছেই ফিরে আসবে।