فَسَوْفَ يَدْعُوْ ثُبُوْرًاۙ ( الإنشقاق: ١١ )
সে মৃত্যুকে ডাকবে,
وَّيَصْلٰى سَعِيْرًاۗ ( الإنشقاق: ١٢ )
এবং জ্বলন্ত আগুনে প্রবেশ করবে।
اِنَّهٗ كَانَ فِيْٓ اَهْلِهٖ مَسْرُوْرًاۗ ( الإنشقاق: ١٣ )
সে তার পরিবার-পরিজনের মাঝে আনন্দে মগ্ন ছিল,
اِنَّهٗ ظَنَّ اَنْ لَّنْ يَّحُوْرَ ۛ ( الإنشقاق: ١٤ )
সে ভাবত যে, সে কক্ষনো (আল্লাহর কাছে) ফিরে যাবে না।
بَلٰىۛ اِنَّ رَبَّهٗ كَانَ بِهٖ بَصِيْرًاۗ ( الإنشقاق: ١٥ )
অবশ্যই ফিরে যাবে, তার প্রতিপালক তার প্রতি দৃষ্টি রাখছেন।
فَلَآ اُقْسِمُ بِالشَّفَقِۙ ( الإنشقاق: ١٦ )
আমি শপথ করি সন্ধ্যাকালীন লালিমার,
وَالَّيْلِ وَمَا وَسَقَۙ ( الإنشقاق: ١٧ )
আর রাতের এবং তা যা কিছুর সমাবেশ ঘটায় তার,
وَالْقَمَرِ اِذَا اتَّسَقَۙ ( الإنشقاق: ١٨ )
আর চাঁদের যখন তা পূর্ণ চাঁদে পরিণত হয়,
لَتَرْكَبُنَّ طَبَقًا عَنْ طَبَقٍۗ ( الإنشقاق: ١٩ )
অবশ্যই তোমরা (আধ্যাত্মিক ও জাগতিক সর্বক্ষেত্রে) স্তরে স্তরে উন্নতির সিঁড়ি বেয়ে উর্ধ্বে উঠবে।
فَمَا لَهُمْ لَا يُؤْمِنُوْنَۙ ( الإنشقاق: ٢٠ )
অতএব তাদের কী হল যে তারা ঈমান আনে না?