اَفَرَءَيْتُمُ النَّارَ الَّتِيْ تُوْرُوْنَۗ ( الواقعة: ٧١ )
তোমরা যে আগুন জ্বালাও সে সম্পর্কে কি তোমরা চিন্তা করে দেখেছ?
ءَاَنْتُمْ اَنْشَأْتُمْ شَجَرَتَهَآ اَمْ نَحْنُ الْمُنْشِـُٔوْنَ ( الواقعة: ٧٢ )
তার (জ্বালানোর) গাছ (অর্থাৎ কাঠ) কি তোমরাই বানিয়েছ, নাকি আমিই বানিয়েছি?
نَحْنُ جَعَلْنٰهَا تَذْكِرَةً وَّمَتَاعًا لِّلْمُقْوِيْنَۚ ( الواقعة: ٧٣ )
আমি তাকে (অর্থাৎ আগুনকে) করেছি স্মারক (যা জাহান্নামের আগুনের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়) আর মরুর অধিবাসীদের জন্য দরকারী ও আরামের বস্তু।
فَسَبِّحْ بِاسْمِ رَبِّكَ الْعَظِيْمِ ࣖ ( الواقعة: ٧٤ )
কাজেই (হে নবী!) তুমি তোমার মহান প্রতিপালকের মহিমা ও গৌরব ঘোষণা কর।
فَلَآ اُقْسِمُ بِمَوٰقِعِ النُّجُوْمِ ( الواقعة: ٧٥ )
উপরন্তু আমি শপথ করছি তারকারাজির অস্তাচলের।
وَاِنَّهٗ لَقَسَمٌ لَّوْ تَعْلَمُوْنَ عَظِيْمٌۙ ( الواقعة: ٧٦ )
তা অবশ্যই অতি বড় শপথ যদি তোমরা জানতে!
اِنَّهٗ لَقُرْاٰنٌ كَرِيْمٌۙ ( الواقعة: ٧٧ )
অবশ্যই তা সম্মানিত কুরআন,
فِيْ كِتٰبٍ مَّكْنُوْنٍۙ ( الواقعة: ٧٨ )
(যা লিখিত আছে) সুরক্ষিত কিতাবে,
لَّا يَمَسُّهٗٓ اِلَّا الْمُطَهَّرُوْنَۙ ( الواقعة: ٧٩ )
পূত-পবিত্র (ফেরেশতা) ছাড়া (শয়ত্বানেরা) তা স্পর্শ করতে পারে না,
تَنْزِيْلٌ مِّنْ رَّبِّ الْعٰلَمِيْنَ ( الواقعة: ٨٠ )
জগৎ সমূহের প্রতিপালকের নিকট থেকে অবতীর্ণ,